প্রাপক মেইল খুলেছে কিনা তা নিশ্চিত হওয়া
=======================
কাউকে মেইল পাঠালে প্রাপক সেই মেইলটি খুলেছে কিনা তা প্রেরক জানতে পারে না। বিভিন্ন অ্যাডঅন্স বা টুলস দ্বারা মেইল ট্র্যাকিং করা যায় এর মধ্যে রাইট ইনবক্স অন্যতম। ফ্রি এই স
=======================
কাউকে মেইল পাঠালে প্রাপক সেই মেইলটি খুলেছে কিনা তা প্রেরক জানতে পারে না। বিভিন্ন অ্যাডঅন্স বা টুলস দ্বারা মেইল ট্র্যাকিং করা যায় এর মধ্যে রাইট ইনবক্স অন্যতম। ফ্রি এই স
ার্ভিসটি শুধুমাত্র জিমেইলে এবং মজিলা ফায়ারফক্স ও গুগল ক্রোম ব্রাউজারে সমর্থন করে।
অ্যাডঅন্স www.rightinbox.com থেকে ইনস্টল করে ব্রাউজারটি রিস্টার্ট করুন।
এরপরে জিমেইলের কম্পোজে গিয়ে দেখুন Send Now এর পরে Send Later বাটন এবং Track চেক বক্স এসেছে।
এবার মেইল পাঠানোর আগে Track চেক বক্সটি চেক করে সেন্ড করুন। তাহলে মেইলটি সেন্ড হবে এবং Please wait. Email tracking is in progress. ম্যাসেজ দেখাবে এবং ট্র্যাকিং সেট হবে।
ব্যাস প্রাপক মেইল চেক করার সাথে সাথে support@rightinbox.com থেকে একটি Email Tracking মেইল আসবে এতে কখন মেইল খুলেছে সেই সময় (টাইম জোনসহ), দেশের নাম, আইপি এবং লোকেশন (গুগল ম্যাপ) ইত্যাদি আসবে.



পাসওয়ার্ড ছাড়াই আনলক করুন আপনার নকিয়া 1110
আপনার বন্ধু বা আপনার কাছের মানুষের মোবাইল যদি পাসওর্য়াড দিয়ে লক করা থাকে তবে আপনি এখন তা একটি টিপস শিখে আনলক করতে পারবেন এবং পারবেন আপনার বন্ধুর সাথে মজা করতে। নিচে
আমি আপনাদের জন্য বিস্থারিত ভাবে লিখে দিয়েছি।
পাসওয়ার্ড না দিয়ে সাধারণ ভাবে কোন সেট লক করে রাখলে সেটা আনলক করার জন্য Menu + (*) বাটন প্রেস করতে হয়। কিন্তু পাসওয়ার্ড দেওয়া থাকলে মেনু প্রেস করে
অ্যাডঅন্স www.rightinbox.com থেকে ইনস্টল করে ব্রাউজারটি রিস্টার্ট করুন।
এরপরে জিমেইলের কম্পোজে গিয়ে দেখুন Send Now এর পরে Send Later বাটন এবং Track চেক বক্স এসেছে।
এবার মেইল পাঠানোর আগে Track চেক বক্সটি চেক করে সেন্ড করুন। তাহলে মেইলটি সেন্ড হবে এবং Please wait. Email tracking is in progress. ম্যাসেজ দেখাবে এবং ট্র্যাকিং সেট হবে।
ব্যাস প্রাপক মেইল চেক করার সাথে সাথে support@rightinbox.com থেকে একটি Email Tracking মেইল আসবে এতে কখন মেইল খুলেছে সেই সময় (টাইম জোনসহ), দেশের নাম, আইপি এবং লোকেশন (গুগল ম্যাপ) ইত্যাদি আসবে.
ব্লুটুথ কি?
ব্লুটুথ হল ইলেক্ট্রনিক্স
যন্ত্রপাতির মধ্যে সংযোগ
সাধনের একটি আধুনিক পদ্ধতি।
এটি তারহীন এবং স্বয়ংক্রিয়।
ব্লুটুথ হল ইলেক্ট্রনিক্স
যন্ত্রপাতির মধ্যে সংযোগ
সাধনের একটি আধুনিক পদ্ধতি।
এটি তারহীন এবং স্বয়ংক্রিয়।
৯০০ খ্রীস্টাব্দের
পরবর্তী সময়ের ডেনমার্কের রাজা Harald Bluetooth-এর
নামানুসারে এই প্রযুক্তির
নামকরণ করা হয়েছে।
যখন একাধিক য
ন্ত্রাংশ-এর মধ্যে সংযোগ
সাধনের প্রয়োজন হয় তখন
উহাদের মধ্যে তথ্য আদান-
প্রদানের পূর্বে বেশ
কয়েকটি বিষয় নিশ্চিত হতে হয়। প্রথম বিষয়টি হল
বস্তুগত-যা নিশ্চিত
করে যে যন্ত্রাংশ গুলো তার-এর
মাধ্যমে নাকি বিনা তারে যোগাযোগ
সাধন করবে।আবার তার ব্যবহৃত
হলে কতগুলো প্রয়োজন তা-ও জানা প্রয়োজন। বস্তুগত
ব্যাপারটি নিশ্চিত হবার
পরে আরও বেশ কয়েকটি প্রশ্ন
এসে হাজির হয়। সেগুলো হল-
কতগুলো তথ্য একত্রে প্রেরিত
হবে, অর্থাৎ ১বিট নাকি একাধিক বিট? আবার
এটাও নিশ্চিত হতে হয় যে,ঠিক
যেই তথ্য পাঠানো হয়েছে ঠিক
সেই তথ্যই গৃহিত হবে কিনা।
অর্থাৎ সঠিক তথ্য প্রাপ্তির
নিশ্চয়তা প্রয়োজন। ব্লুটুথ প্রযুক্তিতে রেডিও
ফ্রিকোয়ান্সির মাধ্যমে সংযোগ
সাধন করা এবং সঠিক তথ্য
প্রাপ্তী নিশ্চিত হয়।
ব্লুটুথ যেভাবে কাজ করে?
ব্লুটুথ প্রযুক্তিতে কম
ক্ষমতা বিশিষ্ট বেতার
তরঙ্গের মাধ্যমে তথ্য
পাঠানো হয়। এই যোগাযোগ
ব্যাবস্থায় ২.৪৫ গিগাহারজ
(প্রকৃতপক্ষে ২.৪০২ থেকে ২.৪৮০ গিগাহার্ট্জ-এর মধ্যে )-এর
কম্পাংক ব্যাবহৃত হয়। শিল্প,
বিজ্ঞান
এবং চিকিৎসা ক্ষেত্রে ব্যাবহৃত
যন্ত্রের জন্য উপরিউক্ত
কম্পাংকের সীমাটি নির্ধারণ করে দেয়া হয়েছে।এখন প্রশ্ন
হল যে ব্লুটুথ অন্যান্য তরঙ্গ
নির্ভর যন্ত্রের
কার্যক্রমে বাধার
সৃষ্টি করে কিনা ? উত্তর হল
“না”। কারণ ব্লুটুথ কর্তৃক প্রেরিত সিগন্যালের
ক্ষমতা থাকে মাত্র
১মিলিওয়াট, যেখানে সেল ফোন
৩ ওয়াট পর্যন্ত সিগন্যাল
প্রেরণ করে।অর্থাৎ ব্লুটুথের
নিম্ন ক্ষমতার সিগন্যাল উচ্চ ক্ষমতার সিগন্যালে কোন
ব্যাঘাত সৃষ্টি করতে পারে না।
ব্লুটুথ একসাথে ৮টি যন্ত্রের
মধ্যে যোগাযোগ সাধন
করতে পারে।
তবে প্রত্যেকটি যন্ত্রকে ১০ মিটার ব্যাসার্ধের একই
বৃত্তের মধ্যে অবস্থিত হতে হয়,
কারণ ব্লুটুথ
প্রযুক্তি চারিদিকে সর্বোচ্চ
১০ মিটার পর্যন্ত ক্রিয়াশীল
থাকে।
এখন প্রশ্ন হল কোনো device
কি data গ্রহনে বাধাপ্রাপ্ত
হবে ? উদাহারনের সাহয্য
নিচ্ছি!ধরুন A,B,C ও D
চারটি যন্ত্র।এখন প্রশ্ন হল ,
A যন্ত্রের সাথে B যন্ত্রের যোগাযোগের সময়
কাছাকাছি অবস্থিত অপর
দুটি যন্ত্র C ও D-এর মধ্যের
ব্লুটুথ যোগাযোগ
ব্যাবস্থা বাধাগ্রস্থ হয়
কিনা ? (কেননা দুই যন্ত্রযুগলই একই কম্পাঙ্কের ব্লুটুথ
প্রযুক্তি ব্যাবহার করছে)উত্তর
হল “না”। কারণ এই
সমস্যা সমাধানের জন্য ব্লুটুথ
একটি পদ্ধতি ব্যাবহার
করে যা কিনা “spread- spectrum frequency
hopping” নামে পরিচিত।এই
পদ্ধতিতে একই সময়ে একাধিক
যন্ত্রযুগল একই কম্পাঙ্ক
ব্যাবহার করে না।
ফলে একে অপরের যোগাযোগ ব্যাবস্থাতে বাধার
সৃষ্টি করে না।
এ পদ্ধতিতে কোন একটা যন্ত্র
নির্দিষ্ট সীমার
মধ্যে অবস্থিত কম্পাঙ্ক হতে ৭৯
টি পৃথক পৃথক কম্পাঙ্ক randomly গ্রহণ করেও একের
পর এক পরিবর্তন করে। ব্লুটুথের
ক্ষেত্রে, ট্রান্সমিটার
প্রতি সেকেন্ডে ১৬০০ বার
কম্পাঙ্ক পরিবর্তন করে।
ফলে একাধিক ভিন্ন ভিন্ন যন্ত্রযুগলের মধ্যে একই
সময়ে একই কম্পাঙ্ক-এর তথ্য
প্রেরণ অসম্ভব বললেই চলে।
আমরা কিন্তু এইগুলো না যেনেই
অনায়েসে data আদান-প্রদান
করি ,কিন্তু দেখলেন কতটা ধাপ
ও কাজ করে এই bluetooth
device আমাদের তথ্য
বিনা বাধায় দিয়ে দেয়।
পরবর্তী সময়ের ডেনমার্কের রাজা Harald Bluetooth-এর
নামানুসারে এই প্রযুক্তির
নামকরণ করা হয়েছে।
যখন একাধিক য
ন্ত্রাংশ-এর মধ্যে সংযোগ
সাধনের প্রয়োজন হয় তখন
উহাদের মধ্যে তথ্য আদান-
প্রদানের পূর্বে বেশ
কয়েকটি বিষয় নিশ্চিত হতে হয়। প্রথম বিষয়টি হল
বস্তুগত-যা নিশ্চিত
করে যে যন্ত্রাংশ গুলো তার-এর
মাধ্যমে নাকি বিনা তারে যোগাযোগ
সাধন করবে।আবার তার ব্যবহৃত
হলে কতগুলো প্রয়োজন তা-ও জানা প্রয়োজন। বস্তুগত
ব্যাপারটি নিশ্চিত হবার
পরে আরও বেশ কয়েকটি প্রশ্ন
এসে হাজির হয়। সেগুলো হল-
কতগুলো তথ্য একত্রে প্রেরিত
হবে, অর্থাৎ ১বিট নাকি একাধিক বিট? আবার
এটাও নিশ্চিত হতে হয় যে,ঠিক
যেই তথ্য পাঠানো হয়েছে ঠিক
সেই তথ্যই গৃহিত হবে কিনা।
অর্থাৎ সঠিক তথ্য প্রাপ্তির
নিশ্চয়তা প্রয়োজন। ব্লুটুথ প্রযুক্তিতে রেডিও
ফ্রিকোয়ান্সির মাধ্যমে সংযোগ
সাধন করা এবং সঠিক তথ্য
প্রাপ্তী নিশ্চিত হয়।
ব্লুটুথ যেভাবে কাজ করে?
ব্লুটুথ প্রযুক্তিতে কম
ক্ষমতা বিশিষ্ট বেতার
তরঙ্গের মাধ্যমে তথ্য
পাঠানো হয়। এই যোগাযোগ
ব্যাবস্থায় ২.৪৫ গিগাহারজ
(প্রকৃতপক্ষে ২.৪০২ থেকে ২.৪৮০ গিগাহার্ট্জ-এর মধ্যে )-এর
কম্পাংক ব্যাবহৃত হয়। শিল্প,
বিজ্ঞান
এবং চিকিৎসা ক্ষেত্রে ব্যাবহৃত
যন্ত্রের জন্য উপরিউক্ত
কম্পাংকের সীমাটি নির্ধারণ করে দেয়া হয়েছে।এখন প্রশ্ন
হল যে ব্লুটুথ অন্যান্য তরঙ্গ
নির্ভর যন্ত্রের
কার্যক্রমে বাধার
সৃষ্টি করে কিনা ? উত্তর হল
“না”। কারণ ব্লুটুথ কর্তৃক প্রেরিত সিগন্যালের
ক্ষমতা থাকে মাত্র
১মিলিওয়াট, যেখানে সেল ফোন
৩ ওয়াট পর্যন্ত সিগন্যাল
প্রেরণ করে।অর্থাৎ ব্লুটুথের
নিম্ন ক্ষমতার সিগন্যাল উচ্চ ক্ষমতার সিগন্যালে কোন
ব্যাঘাত সৃষ্টি করতে পারে না।
ব্লুটুথ একসাথে ৮টি যন্ত্রের
মধ্যে যোগাযোগ সাধন
করতে পারে।
তবে প্রত্যেকটি যন্ত্রকে ১০ মিটার ব্যাসার্ধের একই
বৃত্তের মধ্যে অবস্থিত হতে হয়,
কারণ ব্লুটুথ
প্রযুক্তি চারিদিকে সর্বোচ্চ
১০ মিটার পর্যন্ত ক্রিয়াশীল
থাকে।
এখন প্রশ্ন হল কোনো device
কি data গ্রহনে বাধাপ্রাপ্ত
হবে ? উদাহারনের সাহয্য
নিচ্ছি!ধরুন A,B,C ও D
চারটি যন্ত্র।এখন প্রশ্ন হল ,
A যন্ত্রের সাথে B যন্ত্রের যোগাযোগের সময়
কাছাকাছি অবস্থিত অপর
দুটি যন্ত্র C ও D-এর মধ্যের
ব্লুটুথ যোগাযোগ
ব্যাবস্থা বাধাগ্রস্থ হয়
কিনা ? (কেননা দুই যন্ত্রযুগলই একই কম্পাঙ্কের ব্লুটুথ
প্রযুক্তি ব্যাবহার করছে)উত্তর
হল “না”। কারণ এই
সমস্যা সমাধানের জন্য ব্লুটুথ
একটি পদ্ধতি ব্যাবহার
করে যা কিনা “spread- spectrum frequency
hopping” নামে পরিচিত।এই
পদ্ধতিতে একই সময়ে একাধিক
যন্ত্রযুগল একই কম্পাঙ্ক
ব্যাবহার করে না।
ফলে একে অপরের যোগাযোগ ব্যাবস্থাতে বাধার
সৃষ্টি করে না।
এ পদ্ধতিতে কোন একটা যন্ত্র
নির্দিষ্ট সীমার
মধ্যে অবস্থিত কম্পাঙ্ক হতে ৭৯
টি পৃথক পৃথক কম্পাঙ্ক randomly গ্রহণ করেও একের
পর এক পরিবর্তন করে। ব্লুটুথের
ক্ষেত্রে, ট্রান্সমিটার
প্রতি সেকেন্ডে ১৬০০ বার
কম্পাঙ্ক পরিবর্তন করে।
ফলে একাধিক ভিন্ন ভিন্ন যন্ত্রযুগলের মধ্যে একই
সময়ে একই কম্পাঙ্ক-এর তথ্য
প্রেরণ অসম্ভব বললেই চলে।
আমরা কিন্তু এইগুলো না যেনেই
অনায়েসে data আদান-প্রদান
করি ,কিন্তু দেখলেন কতটা ধাপ
ও কাজ করে এই bluetooth
device আমাদের তথ্য
বিনা বাধায় দিয়ে দেয়।

অনেকেই
Google এ search করার নিয়ম জানেনা বলে অনেক ভাবে সার্চ করে ও কাংখিত ফলাফল
পায়না। আজ আপনাদের বলব কিভাবে google এ সার্চ করলে আপনি আপনার প্রয়োজনীয়
ফলাফল পাবেন।
1. আপনি যদি যে কোন কিছু জানতে চানতাহলে লিখুন : i wa
nt to know.....
Example:
1. আপনি যদি যে কোন কিছু জানতে চানতাহলে লিখুন : i wa
nt to know.....
Example:
I want to know Bangladesh.
অথবা শুধু নাম লিখলে ও হবে
Example: Bangladesh.
2. নির্দিষ্ট Site থেকে জানতে লিখুন : sitename<space> your subject
Ex: Wikipedia Bangladesh
3. কোনো কিছু Download করতে , ফাইল এর নাম সহ কি ফরমেটে Download করবেন তা লিখুন..
Ex: Angry bird.jar
নির্দিষ্ট site থেকে Download করতে লিখুন..:: site name <space> File name.jar ( filename.format type)
Ex: mobile9.comangry bird.jar or
Ex: mobile9.comangry bird.jar for nokia 2700
4. গান অথবা ভিডিও Download করতে নাম লিখে সাথে format ও লিখুন,Artist এর নাম জানা থাকলে তাও লিখুন : songname.format type <space> by <space> artist name
ex: chiti.mp3 by arfin rumy
নির্দিষ্ট site থেকে Download করতে লিখুন :
site name <space> song name with format <space>by<space > artist name
Ex: music.com.bd chithi.mp3 by arfin rumey
♥ Page এ লাইক দিয়ে এক্টিভ থাকুন ♥
অথবা শুধু নাম লিখলে ও হবে
Example: Bangladesh.
2. নির্দিষ্ট Site থেকে জানতে লিখুন : sitename<space> your subject
Ex: Wikipedia Bangladesh
3. কোনো কিছু Download করতে , ফাইল এর নাম সহ কি ফরমেটে Download করবেন তা লিখুন..
Ex: Angry bird.jar
নির্দিষ্ট site থেকে Download করতে লিখুন..:: site name <space> File name.jar ( filename.format type)
Ex: mobile9.comangry bird.jar or
Ex: mobile9.comangry bird.jar for nokia 2700
4. গান অথবা ভিডিও Download করতে নাম লিখে সাথে format ও লিখুন,Artist এর নাম জানা থাকলে তাও লিখুন : songname.format type <space> by <space> artist name
ex: chiti.mp3 by arfin rumy
নির্দিষ্ট site থেকে Download করতে লিখুন :
site name <space> song name with format <space>by<space > artist name
Ex: music.com.bd chithi.mp3 by arfin rumey
♥ Page এ লাইক দিয়ে এক্টিভ থাকুন ♥

ফেইসবুক টিপস এন্ড ট্রিক্স
:::যে ৪টি উপায়ে আপনার
ফেইসবুক পাসওয়ার্ড
চুরি হতে পারে:::
বর্তমান যুগে ফেসবুক যেন
:::যে ৪টি উপায়ে আপনার
ফেইসবুক পাসওয়ার্ড
চুরি হতে পারে:::
বর্তমান যুগে ফেসবুক যেন
প্রত্যেকের নিত্যদিনের সঙ্গী।
প্রতিদিন অন্তত একবার
করে ফেসবুক না দেখলে যেন
চলেই না। আবার
অনেকে তো প্রতি মুহুর্তেই মোবাইল ও বিভিন্ন
উপায়ে ফেসবুকে থাকছেন।
অর্থাৎ, প্রত
িদিনের একটি অপরিহার্য্য
অংশ হয়ে গেছে ফেসবুক।
তারচেয়েও বড় ব্যাপার হলো, ফেসবুকে ব্যক্তিগত অনেক তথ্য
সংরক্ষিত থাকে।এছাড়াও
আপনার ফেসবুকের
নিরাপত্তা এতোটাই গুরুত্বপূর্ণ
যে, কেউ
তা হাতেপেয়ে গেলে এর মাধ্যমে কেবল আপনার
সম্পর্কে তথ্য চুরিই নয়,
বরং আপনার চিত্রটাকেই সবার
সামনে নষ্ট করে ফেলতে পারে।
ফেসবুকের পাসওয়ার্ড
চুরি হয়ে গেলে কী হবে তা নিশ্চয়ই বিস্তারিত বলার প্রয়োজন
নেই। আসুন জেনে নিই
কীভাবে আপনি নিজের
অজান্তেই ফেসবুকের পাসওয়ার্ড
দিয়ে দিতে পারেন অন্যের
হাতে। ফেসবুক অ্যাপ্লিকেশন, কজ
এবং বিজ্ঞাপন
এ কথা বারবারই বলা হয় যে,
ফেসবুকের অসংখ্য
অ্যাপ্লিকেশনের অধিকাংশই
নিরাপদ নয়। কিছুদিন আগে ফার্মভিলের
মতো সর্বাধিক জনপ্রিয় কিছু
অ্যাপ্লিকেশন ও গেমও ওয়াল
স্ট্রিট জার্নালের প্রতিবেদন
অনুসারে স্বীকার করেছে যে,
তারা বিজ্ঞাপনের স্বার্থে তাদের
ব্যবহারকারীদের কিছু তথ্য
দিয়েছে। এছাড়াও
অসংখ্যা অ্যাপ্লিকেশনের
ভাণ্ডারে হঠাৎই হয়তো এমন
কোনো অ্যাপ্লিকেশন থেকে আপনাকে রিকোয়েস্ট
বা ইনভাইট
পাঠানো হলো যেটা এমন
পাসওয়ার্ড চুরি করে এবংএখন
পর্যন্ত ধরা পড়েনি।
আসল কথা হলো, এসব অজানা- অচেনা কজ, অ্যাপ্লিকেশন
ইত্যাদি থেকে যত
দূরে থাকা যায় ততই ভালো।
অন্যথায় এসবের
মাধ্যমে আপনার পাসওয়ার্ড
বা অন্যান্য ব্যক্তিগত তথ্যাদি হ্যাকারদের
হাতে চলে যাওয়াসহ আপনার
অ্যাকাউন্টের নিয়ন্ত্রণই
চলে যেতে পারে।
ফেসবুক ইমেইল ফিশিং
ইমেইলের মাধ্যমেও আবার ফেসবুকের পাসওয়ার্ড চুরির
শিকার হতে পারেন একটু অসতর্ক
হলেই। অনেক চালাক
হ্যাকাররা ঠিক ফেসবুক
নোটিফিকেশনের
মতো করে ইমেইল তৈরি করে এবং তা ফেসবুকের
মতোই
কাছাকাছি কোনো ডোমেইনথেকে ইমেইল
আকারে পাঠায়। এসব
ইমেইলে থাকা লিংকগুলো ক্লিক
করলে যে সাইটটি ওপেন হবে সেটাও অবিকল ফেসবুকের
মতোই হবে। কিন্তু মূলত
এটি ফিশিং সাইট। এরফলে,
আপনার ইউজারনেম ও
পাসওয়ার্ড নিশ্চিন্তে হ্যাকার
মশাইরা পেয়ে যাচ্ছে। এসব আক্রমণ
থেকে বাঁচতে সবসময় ইমেইলের
লিংকে ক্লিক করার
আগে দেখে নেয়া উচিৎ
তা facebook.comঠিকানাতেই
যাচ্ছে কি না। কারণ, যত যা-ই হোক। ফেসবুকের ঠিকানা ঠিক
থাকলেলগইন করতে আর
কোনো ঝামেলা নেই।
ফেসবুক শেয়ার বাটন
থার্ড পার্টি সাইটের বিভিন্ন
কন্টেন্ট যেমন পোস্ট, ছবি, ভিডিও
ইত্যাদি ফেসবুকে শেয়ার করার
জন্য শেয়ার বাটন যুক্ত
করা থাকে। মূলত
ব্যবহারকারীর সুবিধার্থেই এই
ফেসবুক শেয়ার বাটনগুলো যুক্ত করা হয়। কিন্তু এই শেয়ার
বাটনও কিন্তু আপনার ফেসবুকের
পাসওয়ার্ড চুরির কারণ
হতে পারে।
অনেক হ্যাকাররা তাদের
সাইটে শেয়ার বাটন নিজেরা যোগ
করে এবং সেখানে ক্লিক
করলে যেই সাইট ওপেন হয়,
সেটা ফেসবুকের
মতো দেখতে হলেও
তা আসলে ফিশিং সাইট। আপনি ফেসবুক মনে করে লগইন
করার চেষ্টা করতে গেলেই
আপনার পাসওয়ার্ড
চলে যাবে তাদের হাতে।
এক্ষেত্রেও আপনি যদি সতর্ক
থাকেন তাহলে ফিশিং সাইট এড়াতে পারবেন। কেবল খেয়াল
রাখবেন যেই লিংকে ক্লিক
করছেন,
তা facebook.comকি না।
পাবলিক কম্পিউটারে লগইন
সাইবার ক্যাফে বা এ জাতীয় পাবলিক কম্পিউটারে লগইন
করার সময়ও সতর্ক থাকতে হবে।
সাইবার ক্যাফে থেকে লগইন
করার সবচেয়ে বড়
ঝুঁকি হচ্ছে কি-লগার।অনেক
সফটওয়্যার আছে যেগুলো কম্পিউটারে থাকলে আপনি ব্রাউজিং করার
সময় ব্যবহৃত সব পাসওয়ার্ড
সেইভ করে ফেলে।
তবে ফায়ারফক্স বা ক্রোম
ব্যবহার করলে এই
ঝুঁকি থাকে না বলেই জানা গেছে।
তবে আরেকটি সাধারণ ভুল
অনেকেই করেন
তা হলো remember me/keep
me logged in বক্সে টিক
দিয়ে লগইন করেন। অথবা পাসওয়ার্ড সংরক্ষণ
করার
অনুমতি চাইলে অনেকে না বুঝেই
বা তাড়াহুড়োয় সেইভ
করে ফেলেন। এতে করে আপনার
অ্যাকাউন্টের পাসওয়ার্ড চুরি না হলেও আপনার
অ্যকাউন্টে অন্য কেউ অ্যাক্সেস
পেয়েযাচ্ছে যা সমানভাবেই
ক্ষতিকর।
অতএব, আমাদের সবারই উচিৎ
কেবল ফেসবুকই নয়, বরং ইমেইলসহ যাবতীয় সব
পাসওয়ার্ড নিরাপদ রাখার
ব্যাপারে সতর্ক
হওয়া এবং বিশেষ
করে কোনো সাইটেলগইন করার
আগে বা পাসওয়ার্ড দেয়ার আগে এবং ইমেইলে আসা লিংকে ক্লিক
করারআগে নিশ্চিত
হয়ে নেয়া যে ইমেইলটি বা ওয়েবসাইটটি ফিশিং সাইট
নয়। তাহলে ফেসবুকসহ যাবতীয়
সব পাসওয়ার্ড নিরাপদ
রাখা সম্ভব হবে।
¤ভাল লাগলে লাইক দিবেন¤
প্রতিদিন অন্তত একবার
করে ফেসবুক না দেখলে যেন
চলেই না। আবার
অনেকে তো প্রতি মুহুর্তেই মোবাইল ও বিভিন্ন
উপায়ে ফেসবুকে থাকছেন।
অর্থাৎ, প্রত
িদিনের একটি অপরিহার্য্য
অংশ হয়ে গেছে ফেসবুক।
তারচেয়েও বড় ব্যাপার হলো, ফেসবুকে ব্যক্তিগত অনেক তথ্য
সংরক্ষিত থাকে।এছাড়াও
আপনার ফেসবুকের
নিরাপত্তা এতোটাই গুরুত্বপূর্ণ
যে, কেউ
তা হাতেপেয়ে গেলে এর মাধ্যমে কেবল আপনার
সম্পর্কে তথ্য চুরিই নয়,
বরং আপনার চিত্রটাকেই সবার
সামনে নষ্ট করে ফেলতে পারে।
ফেসবুকের পাসওয়ার্ড
চুরি হয়ে গেলে কী হবে তা নিশ্চয়ই বিস্তারিত বলার প্রয়োজন
নেই। আসুন জেনে নিই
কীভাবে আপনি নিজের
অজান্তেই ফেসবুকের পাসওয়ার্ড
দিয়ে দিতে পারেন অন্যের
হাতে। ফেসবুক অ্যাপ্লিকেশন, কজ
এবং বিজ্ঞাপন
এ কথা বারবারই বলা হয় যে,
ফেসবুকের অসংখ্য
অ্যাপ্লিকেশনের অধিকাংশই
নিরাপদ নয়। কিছুদিন আগে ফার্মভিলের
মতো সর্বাধিক জনপ্রিয় কিছু
অ্যাপ্লিকেশন ও গেমও ওয়াল
স্ট্রিট জার্নালের প্রতিবেদন
অনুসারে স্বীকার করেছে যে,
তারা বিজ্ঞাপনের স্বার্থে তাদের
ব্যবহারকারীদের কিছু তথ্য
দিয়েছে। এছাড়াও
অসংখ্যা অ্যাপ্লিকেশনের
ভাণ্ডারে হঠাৎই হয়তো এমন
কোনো অ্যাপ্লিকেশন থেকে আপনাকে রিকোয়েস্ট
বা ইনভাইট
পাঠানো হলো যেটা এমন
পাসওয়ার্ড চুরি করে এবংএখন
পর্যন্ত ধরা পড়েনি।
আসল কথা হলো, এসব অজানা- অচেনা কজ, অ্যাপ্লিকেশন
ইত্যাদি থেকে যত
দূরে থাকা যায় ততই ভালো।
অন্যথায় এসবের
মাধ্যমে আপনার পাসওয়ার্ড
বা অন্যান্য ব্যক্তিগত তথ্যাদি হ্যাকারদের
হাতে চলে যাওয়াসহ আপনার
অ্যাকাউন্টের নিয়ন্ত্রণই
চলে যেতে পারে।
ফেসবুক ইমেইল ফিশিং
ইমেইলের মাধ্যমেও আবার ফেসবুকের পাসওয়ার্ড চুরির
শিকার হতে পারেন একটু অসতর্ক
হলেই। অনেক চালাক
হ্যাকাররা ঠিক ফেসবুক
নোটিফিকেশনের
মতো করে ইমেইল তৈরি করে এবং তা ফেসবুকের
মতোই
কাছাকাছি কোনো ডোমেইনথেকে ইমেইল
আকারে পাঠায়। এসব
ইমেইলে থাকা লিংকগুলো ক্লিক
করলে যে সাইটটি ওপেন হবে সেটাও অবিকল ফেসবুকের
মতোই হবে। কিন্তু মূলত
এটি ফিশিং সাইট। এরফলে,
আপনার ইউজারনেম ও
পাসওয়ার্ড নিশ্চিন্তে হ্যাকার
মশাইরা পেয়ে যাচ্ছে। এসব আক্রমণ
থেকে বাঁচতে সবসময় ইমেইলের
লিংকে ক্লিক করার
আগে দেখে নেয়া উচিৎ
তা facebook.comঠিকানাতেই
যাচ্ছে কি না। কারণ, যত যা-ই হোক। ফেসবুকের ঠিকানা ঠিক
থাকলেলগইন করতে আর
কোনো ঝামেলা নেই।
ফেসবুক শেয়ার বাটন
থার্ড পার্টি সাইটের বিভিন্ন
কন্টেন্ট যেমন পোস্ট, ছবি, ভিডিও
ইত্যাদি ফেসবুকে শেয়ার করার
জন্য শেয়ার বাটন যুক্ত
করা থাকে। মূলত
ব্যবহারকারীর সুবিধার্থেই এই
ফেসবুক শেয়ার বাটনগুলো যুক্ত করা হয়। কিন্তু এই শেয়ার
বাটনও কিন্তু আপনার ফেসবুকের
পাসওয়ার্ড চুরির কারণ
হতে পারে।
অনেক হ্যাকাররা তাদের
সাইটে শেয়ার বাটন নিজেরা যোগ
করে এবং সেখানে ক্লিক
করলে যেই সাইট ওপেন হয়,
সেটা ফেসবুকের
মতো দেখতে হলেও
তা আসলে ফিশিং সাইট। আপনি ফেসবুক মনে করে লগইন
করার চেষ্টা করতে গেলেই
আপনার পাসওয়ার্ড
চলে যাবে তাদের হাতে।
এক্ষেত্রেও আপনি যদি সতর্ক
থাকেন তাহলে ফিশিং সাইট এড়াতে পারবেন। কেবল খেয়াল
রাখবেন যেই লিংকে ক্লিক
করছেন,
তা facebook.comকি না।
পাবলিক কম্পিউটারে লগইন
সাইবার ক্যাফে বা এ জাতীয় পাবলিক কম্পিউটারে লগইন
করার সময়ও সতর্ক থাকতে হবে।
সাইবার ক্যাফে থেকে লগইন
করার সবচেয়ে বড়
ঝুঁকি হচ্ছে কি-লগার।অনেক
সফটওয়্যার আছে যেগুলো কম্পিউটারে থাকলে আপনি ব্রাউজিং করার
সময় ব্যবহৃত সব পাসওয়ার্ড
সেইভ করে ফেলে।
তবে ফায়ারফক্স বা ক্রোম
ব্যবহার করলে এই
ঝুঁকি থাকে না বলেই জানা গেছে।
তবে আরেকটি সাধারণ ভুল
অনেকেই করেন
তা হলো remember me/keep
me logged in বক্সে টিক
দিয়ে লগইন করেন। অথবা পাসওয়ার্ড সংরক্ষণ
করার
অনুমতি চাইলে অনেকে না বুঝেই
বা তাড়াহুড়োয় সেইভ
করে ফেলেন। এতে করে আপনার
অ্যাকাউন্টের পাসওয়ার্ড চুরি না হলেও আপনার
অ্যকাউন্টে অন্য কেউ অ্যাক্সেস
পেয়েযাচ্ছে যা সমানভাবেই
ক্ষতিকর।
অতএব, আমাদের সবারই উচিৎ
কেবল ফেসবুকই নয়, বরং ইমেইলসহ যাবতীয় সব
পাসওয়ার্ড নিরাপদ রাখার
ব্যাপারে সতর্ক
হওয়া এবং বিশেষ
করে কোনো সাইটেলগইন করার
আগে বা পাসওয়ার্ড দেয়ার আগে এবং ইমেইলে আসা লিংকে ক্লিক
করারআগে নিশ্চিত
হয়ে নেয়া যে ইমেইলটি বা ওয়েবসাইটটি ফিশিং সাইট
নয়। তাহলে ফেসবুকসহ যাবতীয়
সব পাসওয়ার্ড নিরাপদ
রাখা সম্ভব হবে।
¤ভাল লাগলে লাইক দিবেন¤

পাসওয়ার্ড ছাড়াই আনলক করুন আপনার নকিয়া 1110
আপনার বন্ধু বা আপনার কাছের মানুষের মোবাইল যদি পাসওর্য়াড দিয়ে লক করা থাকে তবে আপনি এখন তা একটি টিপস শিখে আনলক করতে পারবেন এবং পারবেন আপনার বন্ধুর সাথে মজা করতে। নিচে
আমি আপনাদের জন্য বিস্থারিত ভাবে লিখে দিয়েছি।
পাসওয়ার্ড না দিয়ে সাধারণ ভাবে কোন সেট লক করে রাখলে সেটা আনলক করার জন্য Menu + (*) বাটন প্রেস করতে হয়। কিন্তু পাসওয়ার্ড দেওয়া থাকলে মেনু প্রেস করে
পাসওয়ার্ড টাইপ করে পুনরায় মেনু প্রেস
করতে হয়। এখন আপনি যদি পাসওয়ার্ড না জেনেই পাসওয়ার্ড দিয়ে লক করা 1110 সেট
আনলক করতে চান, তাহলে প্রথমে Menu প্রেস করুন। এখন সিকিউরিটি কোড তথা
পাসওয়ার্ড লেখার প্রম্পট আসবে। এখানে Back (Go to) চাপুন। এখন আবার Unlock
(Menu) চাপুন এবং না ছেড়ে দুই সেকেন্ড পর্যন্ত একটানা চেপে ধরে রাখুন। দুই
সেকেন্ড পর দেখবেন Now Press * কমান্ডটা এক ঝলক দেখা দিয়েই মিলিয়ে যাবে।
কমান্ডটা দেখার সাথে সাথেই আপনাকে Unlock (*) বাটন প্রেস করতে হবে। তাহলেই
দেখবেন আনলক হয়ে গেছে।
কেমন লাগল বন্ধুরা?
পোস্টটা একটুও ভাল লাগলে লাইক দিন।
লাইক দিলে টাকা পাওয়া যায়না.
ঠিকই কিন্তু উৎসাহ ঠিকই পাওয়া যায়।
কেমন লাগল বন্ধুরা?
পোস্টটা একটুও ভাল লাগলে লাইক দিন।
লাইক দিলে টাকা পাওয়া যায়না.
ঠিকই কিন্তু উৎসাহ ঠিকই পাওয়া যায়।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন