সোমবার, ২৪ ডিসেম্বর, ২০১২

আপনার নিজের মোবাইল নম্বর থেকে ফ্রি SMS পাঠান


সবাইকে সালাম শুভেচ্ছা জানিয়ে শুরু করছিBINU মোবাইল এসএমএস সফট্ওয়ার দিয়ে খুব সহনিজের মোবাইল নম্বর থেকে বিনামূল্যে এসএমএস পাঠান যায়। সেই জন্যে প্রথমে আপনার মোবাইলে বিনু সফট্ওয়ার ইন্সটল করে নিতে হবে।
সফট্ওয়ার টিসম্পূণ বিনামূল্যে ডাউনলোড করা যাবে এখান থেকে

 

ডাউনলোড করার জন্য আপনাকে নিচের দেয়া লিঙ্কে ক্লিক করে সেকেন্ড অপেক্ষা করতে হবে এবং সেকন্ড পর ডান দিকের skip বাটনে ক্লিক করতে হবে তাহলে ডাউনলোড শুরু হয়ে যাবে

সফট্ওয়ার টি ডাউনলোড করে এটি ওপেন করুন। Binu Messenger ঢুকুন।
নিউ একাউন্টে গিয়ে sign up করুন। মনে রাখবেন আপনি যে মোবাইল নম্বর দিয়ে sign up করবেন সেই নম্বরে একটি এসএমএস আসবে যেখানে একটি ভেরিফেকিশন কোড থাকবে।
এই কোডনম্বরটি বিনুমেস্যেঞ্জারের verification your code প্রবেশ করালেই আপনার একাউন্ট তৈরি হয়ে যাবে যা দিয়ে আপনি ফ্রি এসএমএস পাঠাতে পারবেন।
ধন্যবাদ সবাইকে ভালো থাকবেন, আল্লাহ হাফেজ




ইউএসবি দিয়ে আপনার ল্যাপটপ/কম্পিউটার লক করুন।

আচ্চালামু আলাইকুম
আমার টার্গেট থাকে সব সময় আপনাদের কে নতুন কিছু উপহার দেওয়া। তাই আজকে আপনাদের জন্য নিয়ে এলাম ইউএসবি দিয়ে কি ভাবে আপনার কম্পিউটার কে লক করে রাখা যায়।
একদম ক্ষূদ্রতম সফটওয়্যার দিয়ে সফটওয়্যার টি ফুল ভার্সন
ধরুন আপনি কোন জরুরী কাজে একটু বাইরে যেতে হচ্ছে পিসিতে কাজ করা অবস্তায়। এখন আপনি পিসিকে সার্টডাউন করে যেতে হবে। পিসিকে যদি ওপেন রেখে যান তাহলে অন্য কেউ এসে বা বসে আপনার কাজ গুলো দেখে নিতে পারবে। তাই আপনি যখন জরুরী কোন কাজে বাইরে বের হওয়ার সাথে সাথে শুধু ইউএসবি কে পিসিতে কানেক্ট করুন এবং সফটওয়্যার টির আইকনে ডেস্কটপ থেকে ক্লিক করুন। বাস লক হয়ে গেলে আপনার পিসি। এবং পুনরায় যখন খুলবেন আবার ইউএসবি টি কানেক্ট করুন এবং যে কোন কী প্রেস করুন আপনার কী বোর্ড থেকে।

image
এবং যে কোন ইউএসবি দিয়ে কিন্তু খুলবেনা । আপনি সফটওয়্যার টি ইন্সটল করে ইউএসবি কানেক্ট করুন পিসিতে। এবং সফটওয়্যার টিকে চিনিয়ে দিন। আপনার ইউএসবি কে । এবার আপনার এই চেনা ইউএসবি ছাড়া কখনো খুলবেনা আপনার সিস্টেম।
সফটওয়্যার টি ডাউনলোড করার জন্য ক্লিক করুন লিঙ্কে >> সাইজ ২.৭৫ এমবি >> http://www.mediafire.com/?76w5mf00b675miv
ক্র্যাক লিঙ্ক ডাউনলোড করতে ক্লিক করুন >> সাইজ ৩২কেবি >> http://www.mediafire.com/?nqgxqkqwu4q6gqm

তাহলে আজ এ পর্যন্তই সবাই ভাল থাকুন সবাই এবং আমার জন্য দোয়া করুন। আমি ও দোয়া করি আপনাদের সকলের জন্য।
ফী আমানিল্লাহ




ডাউনলোড করুন USB Disck Security 6.2 With Serial Key।

আসসালামু আলাইকুম। আশা করি আল্লাহ্‌র রহমতে সকলেই ভাল আছেন। আবারও এসে পরলাম একটি Full Version সফটওয়্যার নিয়ে। এই সফটওয়্যারটি হচ্ছে Usb Disc Security।

যেটি দিয়ে আপনি আপনার পিসিকে ইউএসবি ভাইরাস থেকে মুক্ত রাখতে পারবেন। আমরা হয়তো অনেক এই সফট ব্যবহার করেছি সিরিয়াল কি ছাড়া। সিরিয়াল কি সহ ব্যবহার করে দেখুন এর মজা।

তাই দেরি না করে এখনি ডাউনলোড করে নিন। সাইজ মাত্র ৪.৪ এমবি।

সফটওয়্যার ডাউনলোড লিঙ্ক USB Disck Security 6.2
Serial ডাউনলোড লিঙ্ক Download
যদি কন সমস্যা হয় তাহলে মেইল করতে পারেন। Email: rifat_trl@yahoo.com
ন্যবাদ সবাই ভাল থাকবেন, সকলের ঈদ কাটুক আনন্দে।



আমার নিজের তৈরি করা 3 MB এর টাকা গননার সফটওয়্যার এবং ক্যালকুলেটর লাগবে। লাগলে নিয়ে নেন।

মনে করুন, আপনার কাছে ১০০০, ৫০০, ১০০ সহ বিভিন্ন ধরনের টাকার বান্ডিল আছে। এখন আপনি হিসাব করতে চাচ্ছেন যে আপনার কাছে মোট কত টাকা আছে। সাধারণত যা করতে হয়, তা হলো আপনাকে বিভিন্ন মানের নোটগুলো গুনে মোট নোট সংখ্যার সাথে নোটের মান গুন করে ক্যালকুলেটরে যোগ করতে হবে যাতে ভুল হওয়ার অনেক সম্ভাবনা থাকে এবং এটাতে অনেকটা সময় ব্যয় করতে হবে।
কিন্তু Money Count Calculator নামের software টি আপনাকে সাহায্য করতে পারে খুব দ্রুত মোট টাকার পরিমাণ বের করতে। আপনার ১০০০ টাকার নোট কতটি আছে্ তা ১০০০ টাকার বক্সে লিখুন, ৫০০ টাকার কতটি আছে তা ৫০০ টাকার ঘরে লিখুন এভাবে প্রয়োজন মত input দেন। তারপর “Total Amount” button এ ক্লিক করলেই পেয়ে যাবেন আপনার কাছে মোট কত টাকা আছে! এছাড়া আপনি মোট টাকার সাথে আরো amount যোগ, বিয়োগ, গুন, ভাগ করতে পারবেন ক্যালকুলেটর দ্বারা।
এটি আপনি আপনার নিজের কাজে, অফিস, ব্যাংক এবং সহ সব ধরনের দোকানে ব্যাবহার করতে পারবেন যেখানে সবকিছু কম্পিউটারাইসড।
ডাউনলোড লিংকি(Update Version-3):

https://www.dropbox.com/s/g8qv020ggy2yppp/Money%20Counter%20Software%20v%203.0.exe?m
Software টি Download করে Run করুন, তারপর ধুমসে কাজ করুন।
Download Link থেকে অনেকেই Download করতে পারে না। যারা Download Link থেকে Download করতে পারতেছেন না, তারা নিচের নিয়মটি Follow করুন:
01.Link এ CLICK করুন,
02.তারপর 5 ‍Second wait করুন,
03. উপরে ডান পাশে skip ad click করুন ,
04.তারপর Click Download
05. Download will be start.
আমার সবগুলি  Post একসাথে দেখতে চাইলে এই লিংক এখানে ক্লিক করুন।
ভাল লাগলে Comment করুন আল্লাহ হাফেজ


ফটো স্লাইডশো করুন Without any extra software

আসসালামুআলাইকুম, আশা করি সবাই ভাল আছেন। আমি এই পেইজে নতুন  এবং সবার ছোট, বলতে পারেন ছোট ভাই।
যদিও আমার উপস্থাপনা জ্ঞান কম তাই সকলে ছোট ভাই হিসেবে ক্ষমার চোখে দেখবেন। আর কথা না বাড়িয়ে আমি আপনাদের সাথে একটা বিষয় শেয়ার করবো, সেটা হচ্ছে  কিভাবে কোন Extra Software ছাড়াই  আপনার ফটোকে Slideshow  করা যায়। আমি নিচে কিছু Snapshot দিয়ে দেখিয়ে দিয়েছি।
আপনাকে যেভাবে করতে হবেঃ  চিত্র আনুজায়ি  Start bar থেকে Software টি open করুন। নিচের চিত্র দেখুন।



এর পর আপনার সংরক্ষিত ছবিগুল import করুন । তারপর  ছবিগুলোকে একসাথে Select করে (ctrl+A) Drag করে টেনে Time line এ ছাড়ুন। নিচের চিত্র দেখুন।

এবার আপনাকে নিচের চিত্রের মতো toolbar থেকে video transitions সিলেক্ট করতে হবে। video transitions প্রদর্শিত হলে সেগুলোকে Time line এ ছারতে হবে। তার আগে আপনাকে  Show storyboard এ click করে Show time line  আনতে হবে( ২ নং চিত্রটিতে Show storyboard দেখানো হয়েছে কালো রঙ্গে) নিচের চিত্র দেখুন।

আপনি চাইলে যেকোনো গান ও add করতে পারবেন। সেজন্য আপনাকে  import audio or music এ click করে import করতে  হবে। আপনি drag করে ও গান add করতে পারবেন। এরপর গানটি  Storyboard এ add করুন।
তারপর আমাদের  Slideshow টি  save  করার পালা। save করার জন্য Finish Movie তে  click then click to save to my computer. (আপনি cd তে ও করতে পারেন)। তারপর  নাম দিয়ে location দেখিয়ে next করে সেভ করুন। সেভ করা হলে যেকোনো format এ convert ও করতে পারেন as ur wish. নিচের চিত্র দেখুন।

ধন্যবাদ সবাইকে,ভুল হলে ক্ষমা করবেন।
















আপনার Media player কে দিন প্রফেশনাল লুক!!!

প্রথমে আমার সালাম ও শুভেচ্ছা নিবেন এবং পশ্চিম-বঙ্গের ভাইদের প্রতি নমস্কার রইলো।আশা করি আপনারা ভালো আছেন। আমি সব সময় চেষ্টা করি আপনাদের সাথে কিছু না কিছু share করতে। আজ পোস্ট করার চিন্তায় মনে পড়ে গেলো একটা ছোট্ট সফটওয়্যারের কথা। অবশ্য আপনারা পোস্ট-এর নাম দেখে বোঝতে পারছেন!।

পাঠক গণ আজ আর কথা বাড়াবো না। কারণ সফটওয়্যার টি দেখলে আপনারা এমনিতেই শিখতে পারবেন।
এ সফটওয়্যার হল মিডিয়া প্লেয়ার ব্যাক গ্রাউন্ড চেঞ্জার (media player back groud changer 2.1.0)

এক ঝলক আপনার মনের মত media player দেখুন__
12-21-2012 8-50-32 PM


আপনাদের সবার ইচ্ছাআসে আপনার media player নিজের মনের মত হোক। তাই কি না !!! এজন্য আমি আপনাদের মনের আশা পূরণ করতে জটিল সফটওয়্যারটি নিয়ে এসেছি। DOWNLOAD এবং কার্যকালাপ জানার জন্য নিচের পদ্ধতি অনুসরণ করুন–

প্রথমে এখান থেকে ডাউনলোড করুন। (only 2.8 MB)
অথবা, Direct Link— http://www.mediafire.com/?e3miulszejfrbs7
২। ডাউনলোড হয়ে গেলে winrar বা 7zip দিয়ে Extrat করুন।
৩। wmpbc সফটওয়্যারটি ওপেন করুন [ সফটওয়্যারটি open করার সময় media player বন্ধ করে রাখবেন ]
নিচের মত ওপেন হবে…….
     1
              ^^^^^^^^
৪। উপরের ছবির মত replace-এ ক্লিক করুন
2
             ^^^^^^^^
৪.১| তাহলে উপরের ছবির মত আর একটি উইন্ডো আসবে,সেখানে আপনার পছন্দের ছবি সিলেক্ট করুন
3
              ^^^^^^^^
৪.২। উপরের ছবির মত apply-এ ক্লিক করুন

৫। windows restart করুন।

৬। ব্যাস ! আপনার মনের মত media player-এর photo একক্টিভ হবে এবং ব্যাক গ্রাউন্ড চেঞ্জ হয়ে যাবে!! এখন দেখুন মজা!!!
12-21-2012 8-54-02 PM
৭। একটি কথা মনে রাখুন, যে photo সিলেক্ট কবেন সেটি একবারেই সিলেক্ট করবেন। যদি পুনরায় অন্য photo সিলেক্ট বা replace চান,তাহলে software টি close করে আবার open করে অন্য photo সিলেক্ট করতে পারেন।***

[ Download Link-টা আবার দিলাম যদি ডাউনলোড করতে ভুলে যান ]
মিডিয়া ফায়ার লিঙ্ক– http://www.mediafire.com/?e3miulszejfrbs7

আজকের পোস্ট আপনার কেমন লাগলো তা কমেন্ট করে অবশ্যই জানাবেন।
যেকোনো সমস্যার সমাধান পেতে কমেন্ট করবেন।

। আপনাদের জন্য শুভ কামনা রইলো ।
। ভালো থাকুন – সুস্থ থাকুন ,পিসি হেল্পলাইন বিডির সাথে থাকুন ।
।। ধন্যবাদ ।।

শনিবার, ২২ ডিসেম্বর, ২০১২

Hindi HD Movie

Dabang 2-Bollywood Hindi Movie 2012-Full Movie Download

 Dabangg-2-Poster 

Download Link:

 

 

এই সারসংক্ষেপটি পাওয়া যাবে না। পোস্ট দেখার জন্য এখানে ক্লিক করুন

২৪। এবার এক ঢিলেই একাধিক পাখি শিকার করুন! তথা- ইউটিউব থেকে ভিডিও নামানো, অডিও রের্কডার, স্কীন রেকর্ডিং,ভিডিও কনভার্টার সহ আরো অনেক কিছু!!


আসসালামু আলাইকুম। সবাই ভাল আছেন তো?
সবাইকে ফুলেল শুভেচ্ছা জানিয়ে শুরু করছি আজকের দিনের পোস্ট। অবশ্য পোস্টটি লিখেছি মাল্টিমিডিয়াকে কেন্দ্র করে। অর্থাৎ বিভিন্ন ওয়েব সাইট হতে কিভাবে ভিডিও ফাইলগুলো ডাউনলোড করবেন সেই প্রক্রিয়াটাই আজকে দেখাব। বিভিন্ন কাজের প্রয়োজনে আমাদেরকে বিভিন্ন সাইট হতে ভিডিও ফাইল ডাউনলোড করতে হয়। বিশেষত মুভি, নাটক, গান ইত্যাদির ভিডিও গুলোই ডাউনলোড করতে বেশী পচ্ছন্দ করি। ভিডিও ডাউনলোডের সাইটগুলোর মধ্য ইউটিউব বর্তমানে সেরা। কারন এখানে হাজার হাজার ভিডিও ফাইল প্রতিনিয়তই আপলোড হতেই থাকছে, এখানে এমন কোন ভিডিও ফাইল নাই যা আপনি খুজে পাবেন না! এখানে যে কেউ ভিডিও ফাইলগুলোকে শেয়ার করার জন্য আপলোড করতে পারে। এবং ইউটিউব সাইট গুলোর ফাইলগুলোও বিভিন্ন খন্ডে/অংশে থাকে। তাই ভিজিটরেরা প্রয়োজনীয় অংশটুকু সার্চ করে ডাউনলোড করতে পারেন।
কিন্তু ইউটিউব সাইটের একটি সমস্যা রয়েছে তাহলো- এই সাইট হতে ভিডিও নামাতে কোন ডাউনলোড লিংক পাওয়া যায় না। তাই অনেকের ইচ্ছা থাকা স্বত্তেও ফাইল ডাউনলোড করতে পারেন না। কিন্তু ইউটিউব ব্যতিত অন্য সাইটের ভিডিও ফাইলের পাশে লিংক থাকে। যাইহোক ইউটিউব সাইট হতে ভিডিও ফাইল নামাতে অনেকে বিভিন্ন পদ্ধতি ব্যবহার করেন যেমন- ওয়েব ব্রাউজার সাইটে ট্যাগ/অ্যাডঅন ব্যবহার করে, বিভিন্ন ডাউনলোড ব্রাউজার সফট: ব্যবহার করে কিংবা অন্য কোন থার্ডপার্টি সফটওয়্যার ব্যবহার করে।

আমার মতে এই সকল পাদ্ধতির মধ্য ভাল হয় খার্ডপার্টিকে বেছে নেওয়া। তবে খার্ডপার্টি সফট: ব্যবহার করলেই হবে না। দেখতে হবে কোনটি মান সম্পন্ন, ব্যবহার সহজ, বিট টরেন্ট ও ডাউনলোড স্পীড ভাল মানের ……. ইত্যাদি। আসলে ইউটিউব ডাউনলোডের অসংখ্যক সফট: আছে। এর মধ্য দুটি সফট: আমার নিকট খুব ভাল লেগেছে, নিজেও ব্যবহার করছি। তাছাড়া ইউজার রেটিং, ডাউনলোড রেটিং এর দিক হতে নিম্নরুপ সফট: গুলো শীর্ষ অবস্থানে রয়েছে।
১। a tube catcher  & ২। Save 2 PC Ultimate
এর মধ্য ১ম টি ফ্রী ও ২য় টি টাকা দিয়ে ক্রয় করতে হয়। আজকের পর্বে ১ম টির ব্যবহার সম্পর্কে আলোচনা করব এবং ২য় টির আলোচনা করব অন্য একটি পর্বে। তাহলে চলুন একটু বেড়িয়ে আসি a tube catcher  জগতে-
 এর ব্যবহারের কি সুবিধা আছে তা এক নজরে দেখে নিই-
১। শুধু ইউটিউব সাইট নয় আরো সকল সাইটের ভিডিও ফাইল সহজেই নামাতে পারবেন।
২। শুধু পিসিতে দেখার ভিডিও ফাইল নই, এখান থেকে কনভার্ট করে যে কোন ডিভাইসে উক্ত ফাইলটি রান করতে পারবেন যেমন-Ipod, Java Phone, PSP, GPS devices, MP4 Players, Cell Phone ইত্যাদি
৩। ডাউনলোডকৃত ফাইলকে যে কোন ভিডিও ফরম্যাটে ফরম্যাট করতে পারবেন।
৪। শুধু ভিডিও ডাউনলোড করা নই a tube catcher  এর সাহায্য ডাউনলোডকৃত ফাইলসমূহকে সিডি/ডিভিডি আকারে রাইট/বার্ণ করতে পারবেন।
৫। আপনি যদি নেটে অনলাইন রেডিও শুনে থাকেন তাহলে a tube catcher  এর সাহায্য তা অডিও রেকর্ডে কনভার্ট করে ইমেজ আকারে সেইভ করে রাখতে পারবেন।
৬। তাছাড়া আপনি আপনার ডেস্কটপ স্কীনের যে কোন চিত্রকে ভিডিও ফাইল আকারে সেইভ করতে পারবেন a tube catcher  এর সাহায্য। মূল কথা স্কীন রেকর্ড করতে পারবেন। যেখানে বাড়তি কোন সফট: ইনস্টল করার প্রয়োজন নাই।
৭। After All- Its Free Version. No Payment.
৮। এর ডাউনলোড স্পীড অনেক ভালো। নিচু মানের গতিতেও ডাউনলোড করতে সমস্যা করে না।
৯। আপনি এবার নিজেই ভাবুন একটি সফট: এত সুবিধা যেখানে অন্য থার্ডপার্টিতে এত সুবিধাই পাবেন না।
 কিভাবে কাজ করবেন-
প্রথমে সফটওয়্যারটি ইনষ্টল করে নিন। এর ডাউনলোড লিংক এই পোস্টের আলোচনার শেষে সংযোজন করেছি। সফটওয়্যারটি ইনস্টল করলে নিম্নরুপ এন্টারফেস আসবে-

এবার যে সাইট হতে ভিডিও ফাইলটি ডাউনলোড করবেন তার লিংক URL- অংশে পেষ্ট করুন।
Save To- এখানে কোথায় সেইভ করবেন তা দেখিয়ে দিন।
Output Profile- ডাউনলোডকৃত ভিডিওটি কোন ফরম্যাটে সেইভ করতে চান তা সিলেক্ট করে দিন। সবশেষে Download অংশে ক্লিক করুন। ব্যাস এবার দেখুন ডাউনলোড শুরু হয়ে গেছে-

স্কীন রেকর্ড কি ভাবে করবেন-
a tube catcher  চালু করে Screen Record বাটনে ক্লিক করুন > Select Area তে ক্লিক করুন কতটুকু অংশে বা এরিয়াতে রেকর্ড করতে চান।
২। Select Out of Folder – এখান থেকে দেখিয়ে দিন ইমেজ অংশ কোথায় সেইভ হবে।
৩। Recordings Option – এখানে হতে (P)দিন তথা- Record Cursor, Follow Mouse
৪। অতপর Start বাটনে ক্লিক করুন।
এটি চালু করে আপনি পিসিতে যে কাজ করেন না কেন তা ভিডিও রেকর্ড আকারে সেইভ হতে থাকবে। বিষয়টি অনেক মজার তাই না!

অন্যান্য অপশনের কাজ সহজে নিজেই করতে পারবেন যেমন- Video converter, CD/DVD Creator, Audio recorder ইত্যাদি।
এবং নিজে কোন কিছু কাষ্টমাইজ করতে হলে উক্ত সফট: এর Tools অপশনে ক্লিক করলেই যাকতীয় সেটিংস পেয়ে যাবেন।
 আজ এই পর্যন্তই।  পোস্টটি ভাল লাগলে কমেন্ট করতে ভূলবেন না! এবং পোস্টটি দ্রুতভাবে পাবলিশ করার কারনে কোন ত্রুটি দৃষ্টিগোচর হলে ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন। সবাই ভাল থাকুন!  ***খোদা-হাফেয***

Please Click Here Download Now 












সেরা ড্রাইভার ডাউনলোডার এবং অটোমেটিক সফটওয়্যার আপডেটার একের ভিতর তিন,সফটওয়্যার + কিজীনসহ মেয়াদকাল ১৮ বসর পর্যন্ত।

ALL IN ONE DRIVER
বিসমিল্লাহির রাহমানীর রাহিম।
আসসালামু আলাইকুম,
পিসি হেল্প লাইনের সম্মানিত সকল এ্যাডমিন থেকে শুরু করে সকল ভিসিটর ভাই বোনদের প্রতি আমার শুভেচছা জানিয়ে আজকের  আমার এই পোষ্ট লিখতে শুরু করলাম। ভুল ক্রুটি হয়ে থাকলে আমার পক্ষ থেকে ক্ষমা ছেয়ে নিচ্ছি।
আপনি কি জানেন আপনার পিসিতে কোন কোন ড্রাইভার টি নেই বা থাকলে ও কেন কাজ করছেনা।একটু খুলে বলি আমার ব্র্যান্ড নিউ ল্যাপটপ মাএ ১মাস হলো।
এখন আমি যেখানে থাকি সেখানে প্রায় সময় ওয়াইফি কানেক্ট পাই এই সুজোগ কি ভাবে হাত ছাড়া করি সেটা আপনারাই বলেন।তাই আমি অবিরাম চেষ্টা করে গেলাম সুজোগটা কাজে লাগাতে এবং এক সময় আমি সেই ওয়াইফাইর নিরাপত্তা পাসওয়ার্ড ভেংগে ভিতরে প্রবেশ ও করে গেলাম।ঢুকার পরে দেখি আমার পিসিতে ওয়াইফাই আছে ঠিকিই বাট কাজ করতেছেনা। তাড়াতাড়ী গেলাম IDB তে ওখানে গেলে কিছুক্ষন পরে আসতে বলে। পরে আসলে বলে নিয়ে যান হয়ে গেছে এই ভাবে তিনবার গেলাম। ফলাফল জিরো আমিও দমে থাকবার নই কয়েকদিন নেটে ঘাটাগাঠি করে পেলাম আমার প্রিয় এই সফটওয়্যারটি।
এখন আমি পুরোদমে ওয়াইফাই থেকে নেট চালাইতেছি। তবে এটা কোন ওয়াইফাই পাসওয়ার্ড হ্যাকিং সফটওয়্যার নয়। আপনারা চাইলে পরে আরেকটা পোষ্ট করবো
এই বিষয় নিয়ে। এই সফটওয়্যারটির মুল কাজ হলো আপনার পিসিতে যদি কোন
ড্রাইভার এর সফটওয়্যার না থাকে, আপনার সিস্টেমের মান অনুযায়ী সে নিজ থেকে ডাউনলোড করে নিবে। আপনাকে কস্ট করে ঘন্টার পর ঘন্টা নেটে ব্যয় করতে হবেনা। দিত্বীয়ত পিসিতে ড্রাইভার আছে আপডেট নেই যার জন্য আপনি কিছু করতে গেলেন বা দেখতে গেলেন। ড্রাইভার সফটওয়্যার না থাকার কারনে সেটা হচ্ছেনা। এর মাধ্যামে আপডেট করতে পারবেন।
সফটওয়্যারটি ডাউনলোড করতে এখানে প্রেস করুন।
কিজীন ডাউনলোড করতে এখানে প্রেস করুন
আরেকটা কথা যখন আপনি কিজেন থেকে রেজিস্টার করার জন্য পাসওয়াড নেবেন তখন আপনি জেনারেট এ ক্লিক করে আপনি আপনার পছন্দ অনুযায়ী ভ্যালিডিটি সিলেক্ট করতে পারেন ১বসর থেকে শুরু করে ১৮ বসর পর্যন্ত।
সফটওয়্যারটি ব্যবহার বিধি প্রয়োজন বোধ মনে হলে চিত্র গুলো দেখে নিতে পারেন।  ছিএ-১  ছিএ-২  ছিএ-৩  ছিএ-৪
পিসি হেল্প লাইনের সংগে থাকুন কিছু জানতে এং জানাতে।
আজ আর নয়
ভালো লাগলে কমেন্ট করতে ভুলবেন না।

বৃহস্পতিবার, ২০ ডিসেম্বর, ২০১২

৩১। ফাইল/ফোল্ডার নিয়ে দুশ্চিন্তার দিন শেষ! File Locker দিয়ে এক ক্লিকেই Protect করুন।

আমাদের পিসিতে অসংখ্যা ফাইল বা ফোল্ডার থাকে। ক্ষেত্রবিশেষ বা নিরাপত্তার খাতিরে অনেক সময় ঐ সকল ফাইল বা ফোল্ডারে পাসওয়ার্ড দেওয়ার প্রয়োজন হয়ে পড়ে। আমরা অনেকেই পাস ওয়ার্ড বা নিরাপত্তার জন্য বিভিন্ন ধরনের সফটওয়্যার ব্যবহার করি যেমন- Fake Folder, Folder locker, Folder Hide, Folder shielded ইত্যাদি। মূলত এই সকল সফটওয়্যার ব্যবহারে  ফাইল বা ফোল্ডারে পাসওয়ার্ড ছাড়াও আরো নানাবিধ কাজ করা যায়। অর্থাৎ এক দিকে যেমন এই গুলোর সুবিধা রয়েছে। তেমনি এর কিছুটা অসুবিধা রয়েছে। যেমন-
১। কোথায় ফাইল হাইড হয়ে থাকে বা লুকায়িত হয় তা সহজে বোঝা যায় না।
২। যারা নতুন ইউজার তারা অনেকেই বুঝতে পারেন না কোন অপশনে ক্লিক করে কোন কাজ করতে হয়।
৩। এমন কিছু সফট ওয়্যার আছে যেগুলো কাজের সুবিধার্থে মাঝেমধ্য আনইনষ্টল করতে অসুবিধা সৃষ্টি করে।
৪। অনেক ক্ষেত্রে আনইনষ্টল করলে অন্য সকল প্রোগ্রামের সাথে মিসিং করে পরবর্তীতে পিসি বুট হবার প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করে।
যাইহোক আমি ইতিপূর্বে ঐ সকল সফটওয়্যার ব্যবহার করেছি এবং প্রথমদিকে আমি নিজেও প্রতিবন্ধকতার মধ্য পড়েছিলাম। এখন আমি আপনাদরকে এই রকম একটি সফটওয়্যার উপহার দিব। যার মাধ্যমে আপনার ফাইল বা ফোল্ডার গুলোকে খুব সহজেই পাস ওয়ার্ড দ্বারা প্রটেক্ট করে রাখতে পারবেন, ফাইল লুকায়িত রাখতে পারবেন। আবার এই সফটওয়্যারটি অন্য সকল সফটওয়্যারের মত আপনাকে বিরক্ত করবে না।
এই সফটওয়্যারটির নাম Easy File Locker সাইজ মাত্র কয়েক কিলোবাইট। প্রথম দিকে তো আমার হাসি পাচ্ছিলো। এমন একটি ছোট সফট কি কাজ করবে। কিন্তু ব্যবহারে আমার মুখ হা হয়ে গেল- যে কারনে-
১। এক ক্লিকেই লক অফ-অন করা যায়।
২। পিসির অযথা জায়গা দখল করে না বা পিসির পারফরম্যান্স Slow করে না।
৩। আপনার অগোচরে কেউ এই সফটওয়্যারটি আনইনষ্টল করতে পারবে না। কারন পাস ওয়ার্ড চাইবে।
একদম Free Version. তাই আপডেটের ভয় নাই।
সফট: এখন ইনষ্টল করলে নিম্নরুপ এন্টারফেস আসবে-
১। এবার যে সকল ফাইল বা ফোল্ডারে আপনি পাস ওয়ার্ড দিবেন বা অন্যদেরকে দেখাবেন না তাহলে সেই সকল ফাইলগুলো মাউস পয়েন্টারের সাহায্য ড্রাগ করে এই সফটওয়্যারের মধ্য ছেড়ে দিন।
২। মেনুবার থেকে System> Set Password এ যান। এবার নিজের ইচ্ছামতো Password সেট করুন। তাহলে সফট ওয়্যারটি ওপেন ও আনইনষ্টলের সময় Password  চাইবে। অন্যর হাত থেকে সম্পূর্ণ সুরক্ষা দিবে।
৩। ইচ্ছা করলে আপনি উক্ত প্রটেকশনকে নিজের ইচ্ছামত Modify করতে পারেন মেনুবারের Modify আইকনে ক্লিক করে। Modify না করলেও হবে।
৪। ধরে নিলাম আপনার যাবতীয় ফাইল/ ফোল্ডারগুলোকে সিলেক্ট করা শেষ। এবার প্রটেকশন করতে মেনুবার থেকে System> Start Protection এ ক্লিক করুন। তাহলে ফাইল/ ফোল্ডারগুলো পাসওয়ার্ড দ্বারা হাইড হয়ে যাবে। আপনি ব্যতিত অন্য কেউ আপনার ফাইলে প্রবেশ করতে পারবে না। এখন আপনি যদি আপনার ফাইলগুলোকে নিয়ে কাজ করতে চান বা শো করতে চান তাহলে পূনরায় Easy File Locker চালু করে
মেনুবার থেকে System>Stop Protection-এ ক্লিক করলেই হবে।
বিঃদ্র-
যখন আপনার ফাইল/ফোল্ডারগুলো সিকিউরিটিতে থাকবে তখন দেখবেন, Start Protection অপশনটি Disable দেখাচ্ছে অর্থাৎ লেখা অনুজ্জল অবস্থাতে আছে। প্রোটেকশন না থাকলে Stop Protection লেখাটি অনুজ্জল দেখাবে।)
আজ তাহলে এই পর্যন্তই। পরিশেষে সবার সুস্থতা কামনা করছি।-শুভ সকাল
ডাউনলোড লিংক নিচে-



উধাও করে দিন Recycle Bin কে এবং নতুন একটি তৈরী করুন System Tray তে!

সালাম ও শুভেচ্ছা নিবেন আশাকরি সকলে অনেক অনেক ভালো আছেন, আমিও আপনাদের দোয়ায় অনেক ভালো আছি। অনেকে তাদের পিসির ডেস্কটপকে একদম খালি রাখতে অর্থাৎ নীট এন্ড ক্লীন রাখতে পছন্দ করেন। কিন্তু তার পর ও একটা আইকন কে বাদ দেওয়া যায় না সেটা হল Recycle Bin।

আজ আমরা দেখব কিভাবে Recycle Bin কে ডেস্কটপ থেকে মুছে ফেলা যায় এবং সাথে সাথে এটিকে  System Tray তে নেওয়া যায়। এই জন্য আপনাদেরকে একটা ছোট্ট ফ্রিওয়্যার ইউটিলিটি ডাউনলোড করতে হবে। এ্রর নাম MiniBin। ডাউনলোড করুন এই লিংক থেকে। ইনস্টল করার পর সিস্টেম ট্রে তে রিসাইকেল বিনের একটা আইকন দেখতে পাবেন। যা ডেস্কটপের রিসাইকেল বিন আইকনের মতই কাজ করবে। এখন আমাদের কাজ হল ডেস্কটপের রিসাইকেল বিন আইকনটি সরাতে হবে। এজন্য নিচের ধাপগুরো অনুসরণ করুনঃ
১.  Run কমান্ড চালু করুন।
২. এবার Run এ rundll32.exe shell32.dll,Control_RunDLL desk.cpl,,0 কপি করে পেস্ট করুন এবং Enter দিন।
৩. Desktop Icon Settings চালু হবে। এবার Desktop icons এর সব টিক চিহ্ন তুলে দিন। অবশ্য আপনি যদি শুধু রিসাইকেল বিন বাদ দিতে চান সেক্ষেত্রে শুধু Recycle Bin থেকে টিক চিহ্ন তুলতে হবে।
৪. Apply -> OK দিন।
দেখুন আপনার ডেস্কটপ হতে রিসাইকেল বিন সরে গেছে এবং সিস্টেম ট্রের টি অবশ্যই রয়ে গেছে।
ধন্যবাদ সবাইকে।





আপনার কম্পিউটার এর জন্য একটি সফটওয়্যার


আসসালামু আলাইকুম, সবাইকে আবারও পিসি হেল্পলাইনে স্বাগতম। কেমন আছেন সবাই? আশা করি সবাই মহান আল্লাহ তায়ালার অশেষ রহমতে খুবই ভাল আছেন। ভাল থাকুন ও ভাল রাখুন আপনার পাশের মানুষটিকে।
সবাইকে সালাম ও শুভেচ্ছা জানিয়ে শুরু করছি আজকের পোস্ট। আশা করি সবাই ভাল আছেন। কেমন হত যদি আপনার কম্পিউটার আপনার চেহেরা দেখে খুলে যেতো? এমন অনেক সফটওয়্যার আছে তবে এগুল যেকোনো মানুষ কে দেখলে খুলে যায় :o  । তবে আজকে আমি আপনাকে একটা সফটওয়্যার দিবো যা শুধু আপনার চেহেরা দেখে খুলবে । এই সফটওয়্যারটি এই ব্লগ এ আগেও একজন দিয়ে ছিল তবে সবাই বলেছিল এটা যেকোনো মানুষ কে দেখলে খুলে যায় তবে আমি আপনাকে ওই সফটওয়্যার টির আপডেট ভার্সন দিবো যেটি যেকোনো মানুষের চেহেরা দেখলে খুলে যায় তবে আমি আপনাদের একটি ত্রিক শিখাব যা দিয়ে এটা শুধু আপনার চেহেরা দেখে খুলবে ।এই সফটওয়্যার টির জন্য শুধু আপনার একটা ওয়েবক্যাম প্রয়োজন। সফটওয়্যারটির নাম:keylemon ২.৫.৬ ভার্সন । প্রথমে এই লিঙ্ক থেকে ডাউনলোড করে নিনঃhttp://software-files-a.cnet.com/s/software/12/63/94/18/cbsidlm-cbsi3_2_5_53-KeyLemon-10973375.exe?token=1344955589_dfaa18aadb267a019774126ddc1b8089&lop=link&ptype=3001&ontid=2348&siteId=4&edId=3&spi=&pid=12639418&psid=10973375&isDlm=1&fileName=cbsidlm-cbsi3_2_5_53-KeyLemon-10973375.exe
তারপর আপনি সেটআপ করে নিন। আপনি যখন ফেস মডেল টি বানাবেন তখন আপনি আপনার ওয়েবক্যাম এর দিকে তাকাবেন। ফেস মডেল তৈরি হলে আপনি keylemon control center খুলুন এবং বাম দিক থেকে ওয়েবক্যাম সিলেক্ট করুন এবং এই লাইন টি খুজুনঃkeylemon stops using webcam after 60 seconds of inactivity এখন ৬০ র জাগায়ে ৩০ লিখুন । এবার কম্পিউটার রিস্টার্ট দিন এবার আপনার চেহেরা দেখে কম্পিউটার খুলে যাবে । আবার রিস্টার্ট দিন তবে এবার অন্য কাউকে বশান কম্পিউটার এর সামনে দেখুন কম্পিউটার খুলে যাবে :o আবার রিস্টার্ট দিন তবে এবার দেখবেন যে কেউ ই বসুক কম্পিউটার এর সামনে কম্পিউটার খুলবে না । শুধু একমাত্র আপনি বসলে খুলবে। আমাকে মাফ করবেন কারন আমি আপনাদের এটার ফুল ভার্সন দিতে পারিনি তবে আপনার এটার মেয়াদ কখন শেষ হবে না।
যদি আপনার আমার এই পোস্ট টি ভাল লাগে তাহলে আপনি দয়কাআ করে ফেসবুক এ লইকে দিন।
ধন্যবাদ। :)

নস্ট বা ড্যামেজ ডিভিডি ফেলবেন না রিপেয়্যার করে নিন এই সফটওয়্যার টি দিয়ে সাইজ মাএ ১২.৮ মেগাবাইট লাইসেন্স কীসহ।


আচছালামুআলাইকুম

স্মমানিত পিসি হেল্প লাইনের সকল এ্যাডমিন ও ভিজিটর ভাইদের কে আমার সালাম
ও শূভেচছা জানিয়ে শুরু করলাম আমার আজকের এই পোস্ট। আমরা অনেকেই পুরাতন
ডিভিডি জদি একটূ সমস্যা দেখি তাহলে সেটা আর উইজ করিনা।অথ্যাৎ দূই একবার সিডি
ROM এ বা প্লেয়ার এ প্রবেশ করিয়ে না ছল্লে সেটা ফেলে দেই। এখন থেকে সেই ডিভিডি
গূলো আর ফেলবেননা।আমার এই সফটওয়্যারটি দারা সেটাকে ছালানোর উপজোগি বা
আগেরমত ফিরে পাবেন কোন সন্দেহ নেই। এবং এই সফটওয়্যারটির একটা বিশেষ গুন
হলো যে কোন ডিভিডি এর মাধ্যেমে একবার রিপেয়্যার হলে আগামিতে সমস্যা দেখা দেওয়ার
আর কোন সম্ভাবনা নেই।

যে ভাবে করবেন।

( ১ )সফটওয়্যারটি ডাউনলোড শেষে সাধারন ভাবে ইন্সটল করে নিবেন
সফটওয়্যার ডাউনলোড করার জন্য এখানে ক্লিক করুন পাসওয়াড ( বাংলাদেশ১৯৭১ )
( ২ ) তারপর লাইসেন্স কী দিয়ে পাকাপোক্ত করে নিবেন
( ৩ ) লাইসেন্স কীর জন্য এখানে ক্লিক করুন পাসওয়াড ( বাংলাদেশ১৯৭১ )
( ৪ ) যে ভাবে রেজিস্টার করবেন প্রথমে হেল্প বাটম প্রেস করুন দেন ক্লিক
এন্টার রেজিস্টেশন কোড।আপনার নাম লিখুন উপরের খালি ঘরে নিছের ঘরটিতে লাইসেন্স কী গুলো কপি
এন্ড পেস্ট করুন।ওকে দিন
( ৪ ) এরপর নিছে এ্যাবাউট এ ক্লিক করে দেখুন আপনার নামে রেজিস্টার হয়ে গেছে।

এবার কাজের পালা।

নস্ট বা ড্যামেজ ডিভিডি টাকে প্রবেশ করান আপনার পিসির ডিভিডি ROM এ তারপর DVD
তে ক্লিক করে আপনার ডিভিডি কে সিলেক্ট ( ছিএ ১ দেখুন ) ( ছিএ ২ দেখুন ) করুন।এবং ওকে করুন এবার লাল
দাগ ছিন্নিত ( ছিএ দেখুন ) বটমে প্রেস করুন।বাকিটা আশা করি নিজ থেকেই বুজে নিবেন।সমস্যা মনে করলে
আমাকে জানাবেন।আপনি ছাইলে পূরো ডিভিডি কে রিপেয়্যার না করে যে ফোল্ডার বা ফাইল
টি ড্যামেজ হয়ে গেছে শূধূমাএ একক ভাবে ওই ফোল্ডার টিকে সিলেক্ট করতে পারেন।এতে কোন সমস্যা হবেনা এবং
ফলাফলের জন্য ওয়াইট করুন কিছুক্ষন।সব শেষে মেসেজ পাবেন আপনার ডিভিডি রিপেয়্যার হয়েছে বলে।
এবার সেটাকে প্লে করে দেখে নিন। প্লেয়ার বা পিসিতে।আগের মত থেমে থেমে ছলা বা মাজপথে আঠকে যাওয়া যেন
হাওয়ায় মিশে গেছে।আপনাদের মংগল কামনা করে আজকে এখানেই ইতি টানলাম।ভালো লাগলে অবশ্যাই মতামত জানাবেন।

বুধবার, ১৯ ডিসেম্বর, ২০১২

অনেকদিন পরে লিখতে বসেছি। অনেক কিছু ভুলে গেছি বলতে গেলে লিখার সেই স্পীড টাই হারিয়ে গেছে তবে টিউনারপেজে লিখার মত নেশা এখনো কাজ করে বরাবরের মত। যাই হক আজকের এই ট্রিকস টি আমার অনেক ফ্যান চেয়েছে জানতে অতিতে সময় হয়নি লিখার আসলে। জানি না এর মাঝে এটি নিয়ে কেউ পোস্ট করেছে কিনা। যাই হক আজকে আমরা দেখব কিভাবে আপনার ফেসবুক একাউন্টে থাকা বন্ধুদের গোপন ই মেইল অ্যাড্রেস খুজে বের করতে পারবেন। অনেকেই আছে যারা নিজেদের ই মেইল আইডি লুকিয়ে রাখে ফেসবুকে কিন্তু তাদের ই মেইল অ্যাড্রেস গুলো ও বের করতে পারবেন খুব সহজে। চলেন শুরু করি?
a55a52eee1c779455644663d5557808a 899x596 ফেসবুকের যে কোন বন্ধুদের লুকিয়ে রাখা ই মেইল অ্যাড্রেস বের করুন
১। লজিক টা আগে বুঝে নিন বেপারটা খুব সহজ আসলে। ফেসবুকের ই মেইল আইডি গুলো লুকুনো থাকে অনেকের যা ফেসবুক থেকে দেখা যায়না টাই আমাদেরকে ইউজ করতে হবে ইয়াহু। মানে হচ্ছে ফেসবুকের সমস্ত ই মেইল আইডি গুলো আমরা ইয়াহুতে ইম্পরট করে নিব তাহলে সব আইডি পেয়ে যাচ্ছি। ক্লিয়ার?
২) প্রথমে আপনার ইয়াহু মেইল ওপেন করুন।
yahoo1 ফেসবুকের যে কোন বন্ধুদের লুকিয়ে রাখা ই মেইল অ্যাড্রেস বের করুন

৩) এবার মেইল ওপেন হলে contacts ট্যাব এ চলে যান।
yahoo2 ফেসবুকের যে কোন বন্ধুদের লুকিয়ে রাখা ই মেইল অ্যাড্রেস বের করুন

৪) এবার Import contacts এ ক্লিক করুন।
৫) এখন facebook সিলেক্ট করুন।
৬) এবার একটি pop up জানালা আসবে ।
yahoo3 ফেসবুকের যে কোন বন্ধুদের লুকিয়ে রাখা ই মেইল অ্যাড্রেস বের করুন
৭) সম্পূর্ণ নির্ভয়ে লগইন করুন আপনার ফেসবুক একাউন্ট যেখানের বন্ধুদের ই মেইল আইডি আপনি নিতে যান আর ফেবসুকে লইন করা থাকলে ওকে চাপুন।
৮) এবার বেশ কিছুক্ষণ সময় লাগবে সকল আইডি ইম্পরট হতে। সব কিছু হয়ে গেলে ok চাপুন তাহলে নতুন একটি পেজে চলে যাবেন যেখানে আপনার ফেসবুকের সকল বন্ধুদের ই মেইল আইডি থাকবে।




খবর কি সবার? আছেন কেমন? ইউএসবি থেকে উইন্ডোজ দেয়া এখন আসা করি সবাই পারেন এগুলো নিয়ে অনেক পোস্ট আছে অনলাইনে। কিন্তু আজকে নিজের জানার জগত থেকে একটু অন্যরকম কিছু শিখুন। তবে আগেই বলে দিচ্ছি এই সিস্টেম টি কঠিন মনে হতে পারে আমি সেয়ার করছি যাদের আডভান্স লেভেলের কাজ শিখতে ভাললাগে তাদের জন্য। এখানে আমরা কম্যান্ড প্রমট ব্যবহার করে সম্পূর্ণ কাজটি করব আজকে।
সহজ উপায়ে নিচের ২টি পোস্ট দেখে নিতে পারেন।

পেন ড্রাইভ থেকে Vista, Server, Win 7 ইনস্টল করুন

পেন ড্রাইভে windows 7 এবং xp এক সাথে মাল্টি বুটেবল পেন ড্রাইভ ডিস্ক তৈরি করার টিউটোরিয়াল

windows 7 usb dvd download tool1 USB ড্রাইভ থেকে ইন্সটল করুন উইন্ডোজ ৭ (এবার সম্পূর্ণ অন্যরকম ভাবে তৈরি করুন কম্যান্ড প্রমটের সাহায্যে)

এবার সম্পূর্ণ অন্যরকম ভাবে তৈরি করুন কম্যান্ড প্রমটের সাহায্যে

Step 1:
রান থেকে CMD লিখে command prompt খুলুন। (সমস্যা হলে administrator হিসাবে ওপেন করুন) এবার টাইপ করুন Diskpart
001 USB ড্রাইভ থেকে ইন্সটল করুন উইন্ডোজ ৭ (এবার সম্পূর্ণ অন্যরকম ভাবে তৈরি করুন কম্যান্ড প্রমটের সাহায্যে)
Note: যদি আপনার পিসিতে diskpart না থাকে তাহলে ডাউনলোড করুন এখান থেকে
Step 2:
এবার টাইপ করুন list disk
<231 USB ড্রাইভ থেকে ইন্সটল করুন উইন্ডোজ ৭ (এবার সম্পূর্ণ অন্যরকম ভাবে তৈরি করুন কম্যান্ড প্রমটের সাহায্যে)
এখানে দেখা যাবে নিজের কম্পিউটার এর ডিস্ক গুলো আমার পিসিতে USB device হল Disk 4
Step 3:
এবার টাইপ করুন Select disk 4
311 USB ড্রাইভ থেকে ইন্সটল করুন উইন্ডোজ ৭ (এবার সম্পূর্ণ অন্যরকম ভাবে তৈরি করুন কম্যান্ড প্রমটের সাহায্যে)
Step 4:
এবার clean টাইপ করুন
42 USB ড্রাইভ থেকে ইন্সটল করুন উইন্ডোজ ৭ (এবার সম্পূর্ণ অন্যরকম ভাবে তৈরি করুন কম্যান্ড প্রমটের সাহায্যে)
Step 5:
এবার আপনার USB ড্রাইভ কে primary partition সিলেক্ট করতে টাইপ করুন create partition primary.
52 USB ড্রাইভ থেকে ইন্সটল করুন উইন্ডোজ ৭ (এবার সম্পূর্ণ অন্যরকম ভাবে তৈরি করুন কম্যান্ড প্রমটের সাহায্যে)
Step 6:
এবার active টাইপ করুন
611 USB ড্রাইভ থেকে ইন্সটল করুন উইন্ডোজ ৭ (এবার সম্পূর্ণ অন্যরকম ভাবে তৈরি করুন কম্যান্ড প্রমটের সাহায্যে)
Step 7:
এবার আমার USB partition কে FAT32 এ কনভার্ট করে নিতে টাইপ করুন
format fs=fat32 quick





711 USB ড্রাইভ থেকে ইন্সটল করুন উইন্ডোজ ৭ (এবার সম্পূর্ণ অন্যরকম ভাবে তৈরি করুন কম্যান্ড প্রমটের সাহায্যে)
Step 8:
এখন assign টাইপ করুন

82 USB ড্রাইভ থেকে ইন্সটল করুন উইন্ডোজ ৭ (এবার সম্পূর্ণ অন্যরকম ভাবে তৈরি করুন কম্যান্ড প্রমটের সাহায্যে)
Step 9:
এবার Windows 7 installation ফাইল গুলো কপি করে পেস্ট করুন আপনার USB ড্রাইভে. কপি করা শেষ হলেই আপনার Windows 7 USB Installation ড্রাইভ একদম রেডি হয়ে যাবে।




আসসালামু-আলাইকুমঃ কেমন আছেন সবাই , আশা করি সবাই ভাল আছ, ভাল থাক, সুন্দর থাক, স্বুস্থ থাক , নিরাপদে থাক এটাই আমি সব সময় প্রত্যাশা করি, আপনাদের সর্ব সাফল্য আমি একান্ত ভাবেই কামনা করি।আজ আপনাদের দেখাবো কিভেবে মাত্র ১ মিনিটের মধ্যেই আপনার ব্লগস্পট ব্লগে ফেসবুক কমেন্ট বক্স যোগ করতে হয়।কমেন্ট বক্স যোগ করলে ফেসবুকেও একটু বিজ্ঞাপন হয়ে যায়। এতে ভিসিটর ও বারবে। আর কমেন্ট বক্স যোগ না করলে পোস্ট এ কমেন্ট পাওয়া যায় না।
Go to your blogger blog> Design > Edit Html > tick expand widget template.
Now Find this code in your html press ctrl+F .

এখন নিচের কোড টি ঠিকএর নীচে Paste করুন।
<h3>Post Comment</h3>
<div id=’fb-root’/><script src=’http://connect.facebook.net/en_US/all.js#xfbml=1′/><fb:comments expr:href=’data:post.url’ num_posts=’5′ width=’500′/>


এবার সেভ করুন। ব্যাস হয়ে গেল।602458 428965327166745 750475622 n 160x140 মাত্র ১ মিনিটে আপনার ব্লগে যুক্ত করুন Facebook Comment Box
আরো জানতে Click here 





আমাদের দেশে কম্পিউটারের বহুল প্রচলন হয়েছে বেশ অনেক দিন হল। বর্তমানে এই যন্ত্রটির সাথে পরিচিত নয় এমন মানুষ খুজে পাওয়া যাবে না। নানা কর্ম সম্পাদনে দক্ষ এই যন্ত্র এখন আর বিস্ময়ের কোন বস্তু নয় বরং প্রাত্যহিক জীবনেরই অংশ। কম্পিউটারের সাহায্যে নানা কর্ম সহজে সম্পাদনের জন্য আমরা নানা short code ব্যবহার করি যা আমরা অনেকেই জানি। তারপরেও নতুন বাবহারকারিদের কথা মাথাই রেখে আমার এই ছোট পোস্ট।
facebook shortcut keys ফেসবুকের  শর্টকাট। [দ্রুত কাজ করার জন্য  শর্টকাট এর বিকল্প নাই]


ফেসবুকের শর্টকাট কি:

ফেসবুকের শর্টকাট সিস্টেম জানলে অনেক তারাতারি অনেক কিছু করা যায় .
তাই কিছু ফেসবুকের শর্টকাট নিয়ম দিয়েছি । যারা জানেন ত ভাল কথা আর যারা জানেন না তাদের জন্য .
ফেসবুকে নতুন কাউকে দ্রত বাতা পাঠাতে চাইলে শর্টকাট ব্যবহার করতে পারেন ।

  • ফায়ারফক্স ব্যবহার করে ফেসবুক থেকে নতুন বাতা পাঠাতে

Shift+Alt+M
  • গুগল এোম ব্যবহার করে ফেসবুক থেকে নতুন বাতা পাঠাতে

Alt+M
  • মাইক্রোসফটের ইন্টারনেট এক্সপ্লোরার ব্যবহার করে ফেসবুক থেকে নতুন বাতা পাঠাত

Alt+M+Enter
  • ফ্রেন্ড রিকোয়েস্ট ও ফ্রেন্ড সাজেশন দেখতে :

Shift+Alt+4
  • নোটিফিকেশন পেজে যেতে :

Shift+Alt+5
  • অ্যাকাউন্ট সেটিংস পেজে যেতে :

Shift+Alt+6
  • প্রাইভেসি সেটিংস পেজে যেতে :
Shift+Alt+7
  • অফিসিয়াল পেজে যেতে :

Shfit+Alt+8
টিউনটি ভাল লাগলে COMMENT MUST করবেন। ও এরকম আরও হাজারও শর্টকাট পেতে চাইলে দেখুন এখানে





আমরা ছবি এডিটিং জন্য অনেকে ফটোশপ, অনেকে আরও বিভিন্ন টুল ব্যবহার করি। তবে বেশির ভাগই প্রিমিয়াম সফটওয়্যার। কিন্তু আজ এমন একটি ফ্রি সফটওয়ারের সাথে পরিচয় করিয়ে দিব যেটা দিয়ে আপনি শুধু ছবি এডিটিং ই না আরও অনেক কাজ করতে পারবেন। যেমনঃ
  • স্ক্রীন ক্যাপচার।
  • রেজুলেশন কমানো।
  • ছবির সাইজ ছোট করা।
  • ছবির ফরমেট পরিবর্তন করা।
  • ছবিকে পাজেলের মত ভাগ করা।
  • অ্যানিমেটেড ছবি তৈরি করা।
  • একাধিক ছবি জোড়া লাগানো।
  • ফটো ভিউয়ার।
  • প্রিন্টযোগ্য বিভিন্ন পেপার।
  • কালার পিকার।
এগুলো ছিল এই সফটওয়ারের ছবি এডিটিং এর সুবিধা ছাড়াই ফিচার। তাহলে বুঝুন এগুলো যদি এক্সট্রা সুবিধা হয় তবে ছবি এডিটিং এর জন্য কত বেশি সুবিধা থাকবে !!!
PhotoScape01 শুধু ছবি এডিটিং নয় পাবেন আরও কিছু (আমার দেখা অনেক কাজের একটি সফটওয়্যার)

তো এবার বলি এডিটিং এর সুবিধা গুলোঃ

প্রথমেই এককথায় বলি সহজে ছবি এডিটিং এর জন্য অসাধারন এবং অসাধারন একটি সফটওয়্যার। ফটোশপে মাধ্যমে যেই এডিটিং এর কাজ করতে ১০-১৫ মিনিট লাগবে ঠিক সেই কাজ এই সফটওয়্যার এর মাধ্যমে করতে সময় লাগবে মাত্র ২-৩ মিনিট। যেমনঃ ছবি ক্লোন করা, ছবি ব্লার করা, শুধু মাত্র চেহারা সাদা কালো করা, ছবি নির্দিষ্ট অংশ মারকিং করা ইত্যাদি আরও অনেক ইফেক্ট এক নিমিশেই করা যায় এর মাধ্যমে।
Click here to Free Download শুধু ছবি এডিটিং নয় পাবেন আরও কিছু (আমার দেখা অনেক কাজের একটি সফটওয়্যার)
আরও বহু বহু বহু কিছু আছে এতে… ব্যবহার না করলে ভাষায় প্রকাশ করে শেষ করা যাবে না। যেমন এগুলোর কিছু নমুনা দিলাম দেখেন।

ছবি সাদা কালো করা

bw শুধু ছবি এডিটিং নয় পাবেন আরও কিছু (আমার দেখা অনেক কাজের একটি সফটওয়্যার)

ছবিতে বিভিন্ন ধরনের টেক্সট ইফেক্ট যোগ করা।

txt শুধু ছবি এডিটিং নয় পাবেন আরও কিছু (আমার দেখা অনেক কাজের একটি সফটওয়্যার)

ছবিকে হাস্যকর ভাবে এডিটিং করা।

cartoon শুধু ছবি এডিটিং নয় পাবেন আরও কিছু (আমার দেখা অনেক কাজের একটি সফটওয়্যার)

ছবির কন্ট্রাস্ট এবং ব্রাইটন্যাস ঠিক করা।

br শুধু ছবি এডিটিং নয় পাবেন আরও কিছু (আমার দেখা অনেক কাজের একটি সফটওয়্যার)

বিভিন্ন ধরনের ফ্রেম যোগ করা।

frm শুধু ছবি এডিটিং নয় পাবেন আরও কিছু (আমার দেখা অনেক কাজের একটি সফটওয়্যার)

ছবি ক্রপ করা।

crp শুধু ছবি এডিটিং নয় পাবেন আরও কিছু (আমার দেখা অনেক কাজের একটি সফটওয়্যার)


তো আর দেরি না করে এখনই ডাউনলোড করুন আর ব্যবহার করুন।
Click here to Free Download শুধু ছবি এডিটিং নয় পাবেন আরও কিছু (আমার দেখা অনেক কাজের একটি সফটওয়্যার)
অবশ্যই অবশ্যই আপনার কাজে দিবে।